নবি পত্নী হযরত আয়েশা ও দাসী মারিয়া কিবতিয়া সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ দলিল
বিবি আয়েশার সাথে নবির বৈবাহিক সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা ও সমালোচনা আমি ব্যাক্তিগত ভাবে এড়িয়ে চলি। ১৪০০ বছর পূর্বে সেই সময়ের রীতি অনুযায়ী নবি মোহাম্মাদ (দঃ) এর বিবাহ ও যৌন জীবন উনার ব্যাক্তিগত ব্যাপার আর ছয় বছর বয়েসে বিবি আয়েশাকে বিবাহ দেওয়ার দায়ভার তার পিতা আবু বকরের উপর বর্তায়। বলা বাহুল্য এই বাল্য বিবাহ নিয়ে সেই সময় আরব সমাজে কোন আপত্তির কথা জানা যায় না, বরং পালক পুত্র জায়েদের পত্নী পূর্ণ বয়স্ক জয়নব বিনতে জাহস এর সাথে নিকাহ ছিল সামাজিকভাবে বহুল বিতর্কিত। পুত্রবধু জয়নব এর সাথে নিকাহ জায়েজ করতে কোরানের আয়াত নাজিল হওয়া ছাড়াও আজ অবধি তফসির, ব্যাখ্যা, বিতর্কের অবসান হয় নি, আরও গুরুত্বপূর্ণ এই যে, এই পালক পুত্রবধুকে শ্বশুর কর্তৃক বিবাহের বৈধতা দিতে গিয়ে ইসলামে দত্তক নেওয়ার প্রথা চিরতরে রহিত করা হয়েছে। সন্তানহীন লক্ষ লক্ষ মুসলিম দম্পতির জন্য এটা এক অপরিবর্তনীয় অভিশাপ।
যেমনটা পূর্বে উল্লেখ করেছি বিবি আয়েশার সাথে নবির বিবাহ তার ব্যাক্তিগত ব্যাপার এ নিয়ে আমার ব্যাক্তিগত কোন মতামত নাই, তবে, এটাকে বৈধতা দিতে গিয়ে ইসলামিস্টরা যে সব উদ্ভট ও অশ্লীল যুক্তি দেখান সে গুলো অত্যন্ত আপত্তিকর, তাই অনিচ্ছা সত্ত্বেও এই লেখাটি লিখতে হচ্ছে। দ্বিতীয় আপত্তির বিষয়টি হল, এই বাল্য বিবাহকে সর্ব কালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব কর্তৃক করা এক পালনীয় উদাহরন হিসাবে মেনে নেওয়া। এই লেখায় আজ মোটেও অপ্রাপ্ত বয়সের শিশুর সাথে যৌনকর্মের ভয়াবহতা ও অপ্রাপ্ত বয়সের গর্ভধারণের মৃত্যু ঝুঁকি নিয়ে আলোচনা করব না। ইদানিং, অন লাইন সামাজিক মাধ্যমে ইসলামিস্টদের কিছু কথা শুনে মনে হয় উনারা নবি মোহাম্মাদ (দঃ) ও বিবি আয়েশার প্রথম বাসর রাতে পাশের তাঁবুতে ছিলেন আর পর দিন সকালে হয় বিবি আয়েশার সাথে উনার প্রথম যৌন অভিজ্ঞতার বিস্তারিত জেনে নিয়েছিলেন অথবা কোন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ দ্বারা উনার অক্ষত যোনির মেডিক্যাল সার্টিফিকেট সংগ্রহ করেছিলেন। বিবি আয়েশার সেই সময় কি অবস্থা হয়েছিল তা উনি ও সেই সময় তার পরিবাবের লোকজন ভাল বলতে পারবেন। যে পরিমান মিথ্যাচার ও গোঁজামিল দিয়ে ইসলামিস্টরা বিবি আয়েশার নয় বছরে পূর্ণ যৌবনপ্রাপ্তি প্রমান করতে চান, সে বিষয় নিয়ে যে কেও এক গবেষণা পত্র বা থিসিস লিখে ফেলতে পারবেন। একটি তথ্য দিয়ে, এই বিষয়টির ইতি টানবো, আমি বিশ্বাসী, অবিশ্বাসী সকল পাঠককে অনুরোধ করব, বাংলাদেশের যে কোন বড় সরকারী হাসপাতালের যে কোন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞকে দয়া করে জিজ্ঞাসা করবেন, যে উনার অভিজ্ঞতায় প্রতিনিয়ত কত অপ্রাপ্ত বয়সের মেয়ে শিশু পাষণ্ড স্বামী বা ধর্ষক দ্বারা যৌনকর্মের ফলে মারাত্মক ক্ষতজনিত রক্তক্ষরণ নিয়ে অপারেশনের টেবিলে যান। এর ফলে মারা যাওয়ার ঘটনাও বিরল নয়। এর ফলে একজন মেয়ে শিশু পরবর্তী জীবনে এক দীর্ঘমেয়াদী, অপূরণীয় শারীরিক ও মানসিক ট্রমার সম্মুখীন হন, যে বিষয়টি ধর্মীয় উন্মাদনায় এই সব ইসলামি পণ্ডিতরা কখনও বিবেচনায় নেন না। নবি মোহাম্মাদ (দঃ) এর ১৪০০ বছর আগের এক বাল্য বিবাহকে বর্তমানে জায়েজ করতে মুসলিম পন্ডিতগন আর ওয়ায মাহফিলে মোল্লা মাশায়েখগন যেভাবে এই বর্বরতার পক্ষে সাফাই গান সেটা আমাকে ক্ষুব্ধ করে।
এবার, মুল বিষয়ে আসি, বর্তমানের ইসলামিস্টরা বিবি আয়েশার সাথে নবির নিকাহের ব্যাপারে অনেক কথার মধ্যে দুইটি বিষয়ে বলে থাকেন, প্রথমত, বিবি আয়েশার বিবাহের বয়স নিয়ে সহি বুখারির হাদিস এর সত্যতা বা এর রাবি নিয়ে কিছু অসংলগ্ন কথাবার্তা। দ্বিতীয়ত, ইসলাম অপ্রাপ্ত বয়সের মেয়েশিশু বিবাহ ও যৌনকর্ম সমর্থন করে না। বলাই বাহুল্য, এটি সর্বইব মিথ্যা দাবী। দাসী মারিয়ার সাথে নবির বিবাহ বহির্ভূত যৌন সঙ্গম ও দাসী মারিয়ার গর্ভে নবির ঔরসে পুত্র ইব্রাহিমের জন্মলাভ বর্তমানের পরিবর্তিত সামাজিক প্রেক্ষাপটে মুস্লিম পণ্ডিতদের অসস্থির কারন হয়ে দাড়ায়। যার পরিপ্রেক্ষিতে হালের ইসলামিস্টরা নানা ভাবে দাসী মারিয়াকে নবির বিবাহিত স্ত্রীদের তালিকাভুক্ত করার জন্য চতুরতার আশ্রয় নেন। উল্লেখিত দুই ক্ষেত্রেই ইসলামিস্টরা নানা বাহানায় সহি বুখারি, সহি মুসলিম, কোরানের তাফসির ও সিরা গ্রন্থের সকল তথ্যসূত্র বা রেফারেন্স সমূহ অস্বীকার করেন। কাজেই, বর্তমানের ইসলামিস্টদের জবাবে সর্বসময়ের জন্য সবচেয়ে সহি ও অকাট্য ইসলামি দলিল পেশ করাই এই লেখার উদ্দেশ্য। বাংলাদেশের চুনোপুঁটি কথিত ইসলামি পণ্ডিত তো দুরের কথা, সারা সুন্নি মুসলিম বিশ্বে ইসলামি শারিয়া ও দ্বীনের ব্যাপারে সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ সৌদি সরকারের ইসলামি গবেষণা ও ইফতা বিভাগ (The General Presidency of Scholarly Research and Ifta, http://www.alifta.net), যার চেয়ারম্যান ছিলেন ইসলামি ফাতওয়ার সর্বোচ্চ মুফতি শাইখ আব্দুল আজিজ ইবনে বায, যার ডিক্রী বা রুলিংকে চ্যালেঞ্জে করার মত কোন কর্তৃপক্ষ সুন্নি বিশ্বে নাই। উপরন্ত, এই গবেষণা ও ইফতা বিভাগ কোরান ও হাদিস বিষয়ে সর্বোচ্চ জ্ঞানী মুফতিদের সমন্বয়ে গঠিত। কোন যদু মদু যদি দাবী করে যে উনি বা উনারা আরও ভাল হাদিসের বা ইসলামের উসুল জানেন, তবে, উনাদের সন্মান রেখেই বলছি, দয়া করে আপনাদের হাদিস-কোরানের ব্যাখ্যা এই সৌদি গবেষণা ও ইফতা বিভাগের কাছে পেশ করুন আর যদি সেই সৎসাহস না থাকে তবে ইসলামকে দয়া করে নিজের মনের মাধুরী মিশিয়ে, দুই চামচ চিনি গুলিয়ে পরিবেশন করা থেকে বিরত থাকুন। এই লেখায় আমি সচেতন ভাবেই বিবি আয়েশা ও দাসী মারিয়া সংক্রান্ত হাদিস, কোরান ও সিরা ভিত্তিক রেফারেন্স সমূহ উল্লেখ করা থেকে বিরত থেকেছি বরং এই ব্যাপারে সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষের গবেষণা লব্ধ রুলিংকেই চূড়ান্ত বলে বিবেচনা করেছি। এখন দেখা যাক, বিবি আয়েশার বিবাহ নিয়ে প্রশ্নের উত্তরে সৌদি গবেষণা ও ইফতা বিভাগ কি বলে?
নবি পত্নী হযরত আয়েশা ও অপ্রাপ্ত বয়সের মেয়েদের সাথে বিবাহ ও যৌনসঙ্গম করার ব্যাপারে ফাতওয়া
প্রশ্নঃ এটা কি সত্য যে অপ্রাপ্ত বয়সের বিবি আয়েশার সাথে নবির বিবাহ শুধু নবির জন্য প্রযোজ্য? নাকি এটি সকল মুসলিম উম্মার জন্যও সমান ভাবে প্রযোজ্য? অপ্রাপ্ত বয়সের মেয়েদের সাথে যৌনসঙ্গম করা যাবে কি ? তারা কি ৩ মাস ইদ্দত কাল পালন করবে ?
উত্তরঃ ফাতওয়া নং ১৮৭৩৪। বিবি আয়েশা নবির (উনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক) সাথে বাগদত্তা হয়েছিলেন ছয় বছর বয়সে। নবি এই বিবাহ পূর্ণ করেন (যৌনসঙ্গম দ্বারা) মদিনায় যখন বিবি আয়েশার বয়স ছিল নয় বছর। এই বিধান শুধুমাত্র নবির জন্য নয়। অপ্রাপ্ত বয়সের মেয়ে বিবাহ করা ও যৌনসঙ্গম করা সবার জন্য বৈধ, এমনকি মেয়ে সাবালিকা না হলেও, যদি সে যৌনসঙ্গম করতে সক্ষম হয়। অপ্রাপ্ত বয়সের মেয়ের ইদ্দত কালও ৩ মাস হবে।
বর্তমানের ইসলামিস্টরা দাবী করেন, নবি বিবি আয়েশার নয় বছর হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করেছিলেন, যতদিন না উনার হায়েয হয় (সঙ্গমকালে বিবি আয়েশার হায়েয হয়েছিল এমন কোন দালিল হাদিসে বা সিরায় পাওয়া যায় না)। অর্থাৎ মাসিক হওয়ার বা সাবালিকা হওয়ার পূর্বে ইসলাম যৌনসঙ্গম সমর্থন করে না। কিন্তু উপরের ফাতওয়াতে এটি স্পষ্ট যে, ইসলামে যৌনসঙ্গম করার জন্য সাবালিকা হওয়া বা মাসিক হওয়া কোন পূর্ব শর্ত নয়। এ ক্ষেত্রে “যৌনসঙ্গম করতে সক্ষম” বলতে ইসলামি পণ্ডিতগন স্ত্রী যোনিতে লিঙ্গ প্রবেশ বুঝিয়েছেন, এখানে স্ত্রীর অনুমতি বা consent এর কোন কথা বলা হয় নাই। বিবি আয়েশার ছয় থেকে নয় বছর পর্যন্ত নবির যে মুফাক্ষাতার (উরুমৈথুন্য) হাদিস আছে এই ব্যাপারে মুফতি আল শামারির ফাতওয়া তথ্য সুত্রে উল্লেখ করা হল। আমার জানা মতে এটি ইসলামি ওয়েব সাইট থেকে অপসারন করা হয়েছে। তবে, অতি সংক্ষেপে, ফাতওয়ায় বলা হয়েছে যে, ছয় বছর বয়সে বিবি আয়েশা যৌনসঙ্গম করতে সক্ষম ছিলেন না বিধায় নবি মহাম্মাদ তাঁর লিঙ্গ মোবারক বিবি আয়েশার দুই উরুর মধ্য দিয়ে মৃদু ভাবে ঘর্ষণ করে নিজের কামনা পুরন করতেন। উনি নবি বিধায় উনার নিজের উপরে নিয়ন্ত্রন ছিল তাই মুফাক্ষাতা (উরুমৈথুন্য) সাধারন মুসলমানের জন্য বৈধ নয়।
মারিয়া আল কিবতিয়ার বিষয়ে ফাতওয়া ও উত্তর
প্রশ্নঃ মারিয়া আল কিবতিয়া কি নবির স্ত্রী ছিলেন সেই হিসাবে উনি কি উম্মুল মুমেনিন (মুমিনদের মাতা) ?
উত্তরঃ ফাতওয়া নং ৫৮৪৮। মারিয়া আল কিবতিয়াকে নবী মিশরের শাসন কর্তা (আল মুয়াকিস) থেকে উপহার হিসাবে পেয়েছিলেন, উনাকে নবির পত্নী বা উম্মুল মুমেনিন (মুমিনদের মাতা) হিসাবে বিবেচনা করা যাবে না। মারিয়া আল কিবতিয়া যুদ্ধ বন্দিনী ছিলেন যা নবির ডান হস্তের অধিগত ছিল (কাজেই বিবাহ ছাড়াই উনি নবির জন্য হালাল ছিলেন)। উনি ইব্রাহিম নামে নবির ঔরসজাত সন্তানের জন্ম দিয়েছিলেন, সেই কারনে উম্ম ওয়ালাদ (সন্তানের মাতা) উপাধি পেয়েছিলেন।
মারিয়া আল কিবতিয়া যে নবির যৌনদাসী ছিলেন এবং স্ত্রীদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন না, উপরের ফাতওয়া তার চূড়ান্ত প্রমান। তথাকথিত মডারেট মুসলিমরা এই নিয়ে অযথাই প্যাচান। দাসী মারিয়া আল কিবতিয়া সংক্রান্ত জটিলতা নিয়ে নাজিল হওয়া সুরা আত তাহারিম এর প্রথম কয়েকটি আয়াতের পরিপ্রেক্ষিত জানতে নাস্তিক্য ডট কমে পূর্বে প্রকাশিত “নবী মোহাম্মদ (দঃ) এর দাসী মারিয়া আল কিবতিয়া ও অতঃপর” লেখাটি পড়তে পারেন। লেখার সাথে সমকালিন বিশিষ্ট ইসলামি স্কলার ইয়াসির কাদির (PhD) একটি ভিডিওর লিঙ্ক দেওয়া আছে,ইংরাজি জানা আগ্রহি পাঠককে অনুরধ করবো এটি দেখার জন্য। প্রকৃত দালিল ভিত্তিক সত্যকে বর্তমান কালের ইসলামি দাওয়াতি (apologist) ভাইরা কত ভাবে বিকৃত করেন তার পূর্ণ প্রমান আপনারা এতে পেয়ে যাবেন। আশা করি, সৌদি সরকারের ইসলামি গবেষণা ও ইফতা বিভাগ কর্তৃক প্রকাশিত দলিল পেশ করার পর বিবি আয়েশা ও নবির দাসী মারিয়া আল কিবতিয়াকে নিয়ে বর্তমানের ইসলামিস্টদের এই সংক্রান্ত সকল মিথ্যাচার ও গোঁজামিলের অবসান হবে।
ইসলামের সমালোচনা করা এই লেখার উদ্দেশ্য নয় বরং এক মিথ্যাচার বারবার শোনার বিরক্তি থেকে বিবেকের তাড়নায় সত্য তুলে ধরাই এই লেখার উদ্দেশ্য। ধর্মীয় উন্মাদনায় আমাদের বর্তমানের মুসলিম পন্ডিত ও আধুনিক মুমিনরা সত্যকে গোপন করেন, বিকৃত করেন কিন্তু তার চেয়েও ভয়াবহ ১৪০০ বছর পূর্বের কোন বর্বর প্রথাকে বর্তমান সমাজে জায়েজ করতে চান শুধুমাত্র অন্ধভাবে কোন কথিত পয়গম্বরের সব কাজের বৈধতা দেওয়ার জন্য, এতে ইসলাম ধর্মের কি লাভ হয় সেটা উনারাই ভাল বলতে পারবেন।
তথ্য সুত্র
বিবি আয়েশার সাথে নবির মুফাক্ষাতা (উরুমৈথুন্য)
Thighing” Aisha
Muhammad placed his penis between the thighs of Aisha and he massaged it to orgasm since he could not have sexual intercourse with her until she was nine.
Praise be to Allah and peace be upon the one after whom there is no (further) prophet.
After the permanent committee for the scientific research and fatwahs (religious decrees) reviewed the question presented to the grand Mufti Abu Abdullah Muhammad Al-Shemary, the question forwarded to the committee by the grand scholar of the committee with reference number 1809 issued on 3/8/1421 (Islamic calendar). The inquirer asked the following:
It has become wide spread these days, and especially during weddings, the habit of mufa’khathat of the children (mufa’khathat literally translated means “placing between the thighs” which means placing the male member between the thighs of a child). What is the opinion of scholars knowing full well that the prophet, the peace and prayer of Allah be upon him, also practiced the “thighing” of Aisha – the mother of believers – may Allah be please with her.
After the committee studied the issue, they gave the following reply:
It has not been the practice of the Muslims throughout the centuries to resort to this unlawful practice that has come to our countries from pornographic movies that the kufar (infidels) and enemies of Islam send. As for the prophet, peace and prayer of Allah be upon him, thighing his fiancée Aisha. She was six years of age and he could not have intercourse with her due to her small age. That is why (the prophet) peace and prayer of Allah be upon him placed his (male) member between her thighs and massaged it softly, as the apostle of Allah had control of his (male) member not like other believers.
নবি পত্নী হযরত আয়েশা ও অপ্রাপ্ত বয়সের মেয়েদের সাথে বিবাহ ও যৌনসঙ্গম করার ব্যাপারে ফাতওয়া
মারিয়া আল কিবতিয়ার বিষয়ে ফাতওয়া ও উত্তর
পিতা আবুকর কি আয়েশাকে প্রথম প্রস্তাবেই নবীর নিকট বিয়ে দিতে রাজি হয়েছিলেন, নাকি কোরানের বাণী নাজিল করিয়ে আবু বকর কে রাজি হতে বাধ্য করেছিলেন? আমি তো জানি আবুবকর প্রথমে উক্ত প্রস্তাব শুনে অবাক হয়ে গিয়েছিলেন এবং নিজেকে ভাই দাবী করে বিয়ে দিতে আপত্তি করেছিলেন।
ভাই হোসাইন আপনি কি সেই সময় উপস্থিত ছিলে?
হযরত আয়েশা (রাঃ) র বিয়ে ৬-৯ বছরে তথ্যটি ঐতিহাসিক ভুল। কিভাবে তা বিস্তারিত এখানে – –
website:
https://antinastik.blogspot.com/2020/06/blog-post.html?m=1
Real Truth আচ্ছা আপনি সত্যি করে বলুন তো আপনি কি উপড়ের প্রবন্ধটি পুরোটা পড়েছেন, নাকি না পড়েই কমেন্ট করে চলে গিয়েছেন আপনার দেওয়া লিংকে যেসকল তথ্য দেওয়া হয়েছে তার বেশির ভাগই ভুল। যেমন: সূরা নিসার ২১-২২ নং আয়াতে যা দিয়েছেন তা আসলে ২১-২২ নং আয়াতে নেই। সেখানে আছে অন্য আয়াত। নিশ্চিত ভাবে আপনি জালিয়াতি করেছেন। তাছাড়া পৃথিবীর যত বড় বড় আলেম রয়েছে তারা সবাই একমত যে বিয়ের সময় আয়াশার বয়স ৬ ছিল, তারা তো আপনার মতো ৪,৫ টা হাদীস পড়ে এই সিদ্ধান্ত নেয় নি, তারা পুরো হাদীস গ্রন্থ, সীরাত, কুরান পড়ে তারপর এই সীদ্ধান্ত নিয়েছে, কোনো সন্দেহ নেই তারা আপনার থেকে এই ভালো জানে, কারণ শরীয়া আইন তারাই তৈরি করেন আপনার মতো কোনো যদু মদু নয়, তাহলে শুধু শুধু মাতব্বরি করছেন কেন? আর যদি মাতব্বরি করতেই হয় তাহলে তাদের সাথে তর্ক করুন, যে তারা ভুল আপনি ঠিক
আমি এই গল্পের রেফারেন্স খুঁজে পাচ্ছিনা,,যদি রেফারেন্স সহ বিস্তারিত আলোচনা করা থাকতো তাহলে সবাইকে দেখিয়ে দিতে পারতাম,, 🙏🙏🙏🙏