স্ত্রী কি স্বামীর দাসী সেক্স বিষয়ে আপত্তি করতে পারে?

Print Friendly, PDF & Email

ভূমিকা

ইসলাম ধর্মের পবিত্র গ্রন্থ কোরআন এবং অসংখ্য সহিহ হাদিসে আল্লাহ পাক এবং তার নবী দাসী সেক্সকে সমস্ত মুমিনদের জন্য হালাল করেছেন। নবী নিজে তার দাসীদের সাথে যৌনকর্ম করেছেন এবং অন্যান্য সাহাবাগণও এটি আল্লাহর নির্দেশে করেছেন। আল্লাহ অনেক সময়ই দাসী সেক্স করতে রীতিমত মুমিন এবং নবীকে নির্দেশ ও উৎসাহ দিয়েছেন। অনেকগুলো তাফসীরে এটি ফরজ বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। অর্থাৎ এটি মুমিনদের জন্য অবশ্য কর্তব্য বিষয় (নিচে তাফসীরে জালালাইনের গ্রন্থ থেকে দেয়া হয়েছে)। এই বিষয়ে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নটি হচ্ছে, একজন মুমিনের স্ত্রী কী তার স্বামীর দাসী সহবত বিষয়ে আপত্তি তুলতে পারে? বাধা দিতে পারে?

ধরুন মুহাম্মদের সহিহ অনুসারী একজন মুমিনের চারজন স্ত্রী এবং দশজন দাসী আছে। মুমিন ব্যক্তিটি সবার সাথেই মুহাম্মদ এবং আল্লাহর হুকুম অনুসারে সহবত করেন। এখন, তার কোন একজন স্ত্রী বিষয়টি পছন্দ করেন না। সেই স্ত্রী কি তার এই দাসী সহবতে আপত্তি জানাতে পারবে? এই বিষয়ে হাদিসের বক্তব্য কী? কোরআন কী বলে? এই বিষয়টিই আজকের আলোচ্য বিষয়। তবে শুরুতেই সংক্ষেপে জেনে নিতে হবে, কোরআন হাদিসে দাসী সেক্স বিষয়ে কী বলা হয়েছে। বিস্তারিত জানার জন্য লেখাটির নিচে দেয়া প্রাসঙ্গিক লেখাগুলো পড়তে পারেন।

দাসী সেক্স 2
তাফসিরে জালালাইন সুরা নিসা আয়াত ২৪

উল্লেখ্য, ইসলাম ধর্ম মতে একজন পুরুষ একইসাথে সর্বোচ্চ চারজন স্ত্রী রাখতে পারে। চারজনকে তালাক দিয়ে আরো চারজনকে আনতে পারে। তবে স্ত্রী সর্বোচ্চ চারজনই রাখা যাবে। আর দাসী রাখা বিষয়ে কোন নির্দিষ্ট সংখ্যা নেই। যতখুশি দাসী রাখা যাবে এবং তাদের সাথে যৌনকর্মও করা যাবে। কিন্তু কোন স্ত্রী যদি স্বামীর দাসী সেক্স বিষয়ে আপত্তি জানায়, বাধা দেয়, এই বিষয়ে ইসলামের হুকুম কি? হাদিস কী বলে? তার আগে জেনে নিই, বাঁদী, দাসী, উপপত্নী, রক্ষিতা, এই শব্দগুলোর অন্যান্য সিনোনিমস।

দাসী সেক্স 4

এই বিষয়ে বোঝার জন্য শুরুতেই জানা দরকার, একজন স্ত্রী আপত্তি জানাবার মত অবস্থানে থাকে কিনা। আল্লাহ কর্তৃক কোন হালাল বিষয় কেউ হারাম করতে পারে কিনা। কোরআন পরিষ্কারভাবে দাসী সহবতকে হালাল ঘোষণা করেছে। সেখানে কেউ আর দাসী সহবত হারাম করতে পারে না। প্রাসঙ্গিকভাবে এই লেখাটির একদম নিচের লিঙ্ক থেকে পড়ুন সুরা তাহরীমের তাফসীরগুলো। আর কোন স্ত্রী স্বামীর অবাধ্য হলে আল্লাহ সেই স্ত্রীকে প্রহারের নির্দেশও দিয়েছে।

সুরা নিসা আয়াত ৩৪
আর যাদের (স্ত্রীদের) মধ্যে কোন অবাধ্যতা খুঁজে পাও তাদের সদুপদেশ দাও, তাদের শয্যা ত্যাগ কর এবং প্রহার কর। যদি তাতে তারা বাধ্য হয়ে যায়, তবে আর তাদের জন্য অন্য কোন পথ অনুসন্ধান করো না।

দাসী সেক্স 6

স্ত্রীকে কেন প্রহার করা হলো সে বিষয়ে শেষ বিচারের দিন তাকে কোন কিছু জিজ্ঞাসা করা হবে না। (আবু দাউদ , বই নং- ১১, হাদিস -২১৪২)

দাসীদের সাথে যৌনকর্ম হালাল

■ সুরা আল-মা’আরিজ আয়াত ২৯-৩০
যারা তাদের যৌন-অঙ্গকে সংযত রাখে, কিন্তু তাদের স্ত্রী অথবা মালিকানাভূক্ত দাসীদেরবেলায় তিরস্কৃত হবে না।

■ সুরা আল-আহযাব আয়াত ৫০
হে নবী! আপনার জন্য আপনার স্ত্রীগণকে হালাল করেছি, যাদেরকে আপনি মোহরানা প্রদান করেন। আর দাসীদেরকে হালাল করেছি, যাদেরকে আল্লাহ আপনার করায়ত্ব করে দেন

দ্বীনের নবী নিজেও দাসী সেক্স করতেন, যা বর্ণিত আছে একদম তাহক্বীককৃত সহিহ হাদিসে। পড়ুন সূনান নাসাঈ (ইফাঃ খণ্ড ৪ পৃষ্ঠা ১০৬ তে।

দাসী সেক্স 8

স্ত্রী কি এই বিষয়ে আপত্তি করতে পারে?

নিচের হাদিসটি পড়ুন। একজন স্ত্রী তার স্বামীর দাসী সহবত বিষয়টিকে ভালভাবে গ্রহণ না করায় কৌশলে সেই দাসীকে দুধ পান করিয়ে দেয়, যেন তার স্বামী আর সেই দাসীর সাথে সহবত করতে না পারে। এই বিষয়টি হযরত উমর শুনতে পেলে তিনি ঐ স্ত্রীকে শাস্তি দিতে বলেন, এবং ঐ লোককে নিশ্চিন্তে দাসী সহবত করতে নির্দেশ দেন। মুয়াত্তা ইমাম মালিকের এই হাদিস গ্রন্থটির দ্বিতীয় খণ্ড ডাউনলোড করুন এখান থেকে

গ্রন্থের নামঃ মুয়াত্তা মালিক
হাদিস নম্বরঃ (1280)
অধ্যায়ঃ ৩০. সন্তানের দুধ পান করানোর বিধান সম্পর্কিত অধ্যায় (كتاب الرضاع)
পাবলিশারঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন
পরিচ্ছদঃ ২. বয়স্ক হওয়ার পর দুধ পান করা
রেওয়ায়ত ১৩. ‘আবদুল্লাহ ইবন দীনার (রহঃ) হইতে বর্ণিত, তিনি বলিয়াছেনঃ বয়স্কদের দুধ পানের বিষয়ে প্রশ্ন করার জন্য “দারুল কাযা” (বিচারালয় ইহা ছিল উমর ফারুক (রাঃ)-এর ঘর, তাহার শাহাদতের পর তাহার ঋণ পরিশোধ করার জন্য এই ঘর বিক্রি করা হয়, তাই ইহাকে দারুল কাযা বলা হয়)-এর নিকট এক ব্যক্তি আসিল। আবদুল্লাহ ইবন উমর (রাঃ)-এর নিকট তখন আমি উপস্থিত ছিলাম। আবদুল্লাহ ইবন উমর (রাঃ) বলিলেনঃ এক ব্যক্তি উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-এর নিকট আসিয়া বলিলেন, আমার এক দাসী ছিল। আমি উহার সহিত সঙ্গম করিতাম – আমার স্ত্রী ইচ্ছাপূর্বক উহাকে দুধ খাওয়াইয়া দেয়, তারপর আমি সেই দাসীর নিকট (সঙ্গমের উদ্দেশ্যে) প্রবেশ করিলাম। আমার স্ত্রী বলিল থাম। উহার সাথে সংগত হইও না আল্লাহর কসম, আমি উহাকে দুধ পান করাইয়াছি। উমর (রাঃ) বলিলেন তোমার স্ত্রীকে শাস্তি দাও, তারপর দাসীর নিকট গমন কর, দুধ পান করানো ছোটদের বেলায় গ্রহণযোগ্য হইয়া থাকে।

দাসী সেক্স 10
দাসী সেক্স 12

উপসংহার

মুয়াত্তা ইমাম মালিক হচ্ছে মালিক ইবনে আনাস এর সংকলিত একটি হাদীস গ্রন্থ। অনেকে এই হাদীস গ্রন্থকে সিহাহ সিত্তাহ এর একটি গ্রন্থ বলে মনে করেন। তিনি প্রায় একলক্ষ হাদীস থেকে যাচাইবাছাই করে প্রায় একহাজার নয়শ হাদীস সংকলন করেছেন।

ইমাম মালিক ইবনে আনাস ইবনে মালিক ইবনে আবি আমির আল-আসবাহি (আরবি: مالك بن أنس‎‎) (জন্ম: ৭১১ খ্রিস্টাব্দ/ ৯৩ হিজরী – মৃত্যু: ৭৯৫ খ্রিস্টাব্দ/ ১৭৯ হিজরী) একজন বিখ্যাত হাদিস বিশারদ এবং ফিকহের অত্যন্ত সম্মানিত পণ্ডিতদের একজন। তিনি মুসলমানদের প্রধান চার ইমামের একজন। মালেকী মাযহাব তাঁরই প্রণীত মূলনীতির উপর প্রতিষ্ঠিত। তাঁর সংকলিত মুয়াত্তা বিখ্যাত এবং প্রাচীনতম হাদীসগ্রন্থ। তার এই হাদিসটি প্রমাণ করে, একজন স্ত্রী তার স্বামীর দাসী সেক্স নিয়ে প্রতিবাদ বা ওজর আপত্তি করতে পারবে না। স্ত্রী যদি স্বামীর দাসী সহবতে কোন প্রকার কৌশল বা বাধা প্রদান করে, তাহলে স্বামী তার স্ত্রীকে শাস্তি প্রদান করতে পারে।

প্রাসঙ্গিক অন্যান্য লেখাঃ

আসিফ মহিউদ্দীন

আসিফ মহিউদ্দীন সম্পাদক সংশয় - চিন্তার মুক্তির আন্দোলন [email protected]

11 thoughts on “স্ত্রী কি স্বামীর দাসী সেক্স বিষয়ে আপত্তি করতে পারে?

  • March 27, 2020 at 11:50 PM
    Permalink

    Mr. Asif,

    I think in Quran Chapter 4 is Surah Nisa. In your answer to question: স্ত্রী কি স্বামীর দাসী সেক্স বিষয়ে আপত্তি করতে পারে? you have mentioned Para 5 Verses 24. I think it will be Para 4 , verses 24. If it is a typo or error then you may correct it. If I am wrong then please let me know.

    Keep up your good work.

    Reply
  • July 2, 2020 at 8:05 PM
    Permalink

    Asif bro, you just showed a quotation of Umar in Muwatta Imam Malik. You must have showed what our Prophet said regarding this matter

    Reply
  • July 7, 2020 at 1:52 AM
    Permalink

    Pathikrit datta
    আল্লাহ যে জিনিস ইসলামে হালাল করেছে তা কেউ হারাম করতে পারে না, এমনকি সেই কাজকে নিষেধ করতে পারে না

    ধরুন সুগন্ধি মাখা সুন্নত। এখন আপনি যদি সুগন্ধি মাখতে চান, কিন্তু আপনার স্ত্রী যদি তাতে বাধা দেয় তাহলে তা হয়ে যায় একটি হালাল কাজে বাধা দেওয়া যা শরীয়তে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ , এক্ষেত্রে আপনি আপনার স্ত্রীকে মারতে পারবেন, কারণ সে আপনার অবাদ্ধতা করেছে।

    ঠিক একই ভাবে দাসী sex হালাল এবং সুন্নত, আর আপনার স্ত্রী যদি আপনার দাসী sex করতে বাধা দেয় তাহলে আপনি তাকে মারতে পর্যন্ত পারবেন, কারণ সে একটি সুন্নতি কাজে আপনাকে বাধা প্রদান করেছে। আর স্ত্রী প্রহারের ব্যাপারে আল্লাহর কাছে জবাবদিহি করতে হবে না

    আমার এই কথা পৃথিবীর কোনো আলেম অস্বীকার করতে পারবে না, চাইলে আপনি মসজিদের ইমাম সাহেবকে জিগাসা করতে পারেন। এটা আমার challenge.

    তাছাড়া মুহাম্মদ দাসীর সাথে sex করত, আর এর জন্য তার স্ত্রীরা তার পেছনে লেগে ছিল, ফলে মুহাম্মদ তাদের তালাক দেওয়ার হামকি দেয়_এই বিষয়ে হাদীস আপনি shongshoy.com এর তথ্যভান্ডারে পেয়ে যাবেন

    Reply
    • May 12, 2021 at 8:13 AM
      Permalink

      আমি একজন মনেপ্রাণে ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী,কিন্তু এই ব্লগের লিখা পড়ে অনেকটা মাথায় কাজ করছে না,সম্পূর্ণ বিশ্বাস ও করতে পারছিনা,আবার অবিশ্বাস ও করতে পারছিনা কেননা কিছুটা হলেও রেফারেন্স আছে লিখাতে,
      অনেক অস্বস্তিকর একটা অবস্হায় পড়ছি,যা ভাষায় বুঝানো সম্ভবপর না।

      Reply
  • July 31, 2020 at 7:20 PM
    Permalink

    যত অসুস্থের দল !
    সুরা নিসার একই আয়াতে বলা হয়েছে যদি স্ত্রীর সাথে ন্যায় বিচার না করতে পার অর্থাৎ স্ত্রী যদি খুশী না থাকে তাহলে বেহেশত হারাম।

    নবী সঃ বলেছেন কিয়ামতের দিন আল্লাহ্‌ প্রত্যেক মানুষের স্ত্রিকে প্রশ্ন করবেন সে ভাল না খারাপ।
    তো স্ত্রীকে খুশী না রাখলে আর সব করে লাভ নাই।

    Reply
  • July 31, 2020 at 7:25 PM
    Permalink

    তোমাকে ধন্যবাদ কারন তোমার কারনে মানুষ হাদিস খুজবে, আরও মুমিন হবে। তোমার বানোয়াট হাদিস, আর এই দেখ আশল হাদিস

    ২১৪২
    حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ، حَدَّثَنَا حَمَّادٌ، أَخْبَرَنَا أَبُو قَزَعَةَ الْبَاهِلِيُّ، عَنْ حَكِيمِ بْنِ مُعَاوِيَةَ الْقُشَيْرِيِّ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ مَا حَقُّ زَوْجَةِ أَحَدِنَا عَلَيْهِ قَالَ ‏”‏ أَنْ تُطْعِمَهَا إِذَا طَعِمْتَ وَتَكْسُوَهَا إِذَا اكْتَسَيْتَ – أَوِ اكْتَسَبْتَ – وَلاَ تَضْرِبِ الْوَجْهَ وَلاَ تُقَبِّحْ وَلاَ تَهْجُرْ إِلاَّ فِي الْبَيْتِ ‏”‏ ‏.‏ قَالَ أَبُو دَاوُدَ ‏”‏ وَلاَ تُقَبِّحْ ‏”‏ ‏.‏ أَنْ تَقُولَ قَبَّحَكِ اللَّهُ ‏.‏

    হাকীম ইবনু মু’আবিয়াহ আল-কুশাইরী (রহঃ) হতে তার পিতা থেকে বর্ণিতঃ

    তিনি বলেন, একদা আমি বলি, হে আল্লাহ্‌র রাসূল! আমাদের কারো উপর তার স্ত্রীর কি হক রয়েছে? তিনি বললেনঃ “তুমি যখন আহার করবে তাকেও আহার করাবে। তুমি পোশাক পরিধান করলে তাকেও পোশাক দিবে। তার মুখমণ্ডলে মারবে না, তাকে গালমন্দ করবে না এবং পৃথক রাখতে হলে ঘরের মধ্যেই রাখবে।

    হাদিসের মানঃ হাসান সহিহ

    Reply
  • July 31, 2020 at 7:29 PM
    Permalink

    ২১৪৩
    বাংলা/ العربية
    English
    পরিচ্ছেদঃ ১৩৭. স্ত্রীদের মারধর করা।

    ২১৪৩. ইবন আবূ খালফ ও আহমাদ ইবন আমর ইবন সারহ্ …. ইয়াস ইবন আবদুল্লাহ্ ইবন আবূ যুবরা হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, তোমরা আল্লাহর দাসীদেরকে প্রহার করবে না। তখন উমার (রাঃ) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর খিদমতে উপস্থিত হয়ে বলেন, স্ত্রীরা তাদের স্বামীদের সাথে অবাধ্যতা করছে। তখন তিনি তাদেরকে হালকা মারধর করতে অনুমতি প্রদান করেন।

    অতঃপর রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পরিবারের নিকট অনেক মহিলা এসে তাদের স্বামীদের সম্পর্কে অভিযোগ পেশ করে। তখন নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেনঃ মুহাম্মদের পরিবারের নিকট অসংখ্য মহিলা এসে তাদের স্বামীদের ব্যাপারে অভিযোগ পেশ করছে। যারা তাদের স্ত্রীদের মেরেছে তারা তোমাদের মধ্যে উত্তম নয়।

    Reply
  • July 31, 2020 at 7:33 PM
    Permalink

    আর কোরআনে তো ভালই বলছে। বলছে মেহের দিয়ে বিয়ে করে নিতে। এখন যদি আগে স্ত্রী থাকে আর সে যদি অখুশি থাকে তাহলে হবে না কারন তারে খুশী না রাখলে জাহান্নাম।

    তুমি কোরআন বুঝনা এটা কার দোষ?

    Reply
  • July 31, 2020 at 7:36 PM
    Permalink

    “বিবাহ করো তোমাদের পছন্দের নারী- দু’জন অথবা তিনজন অথবা চারজন কিন্তু যদি আশঙ্কা করো যে, তোমরা (তাদের সাথে) সুবিচার করতে না পারো- তাহলে মাত্র একজন।” [৪:৩]

    একই সূরার ১২৯ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে “তুমি কষ্মিকালেও পেরে উঠবে না স্ত্রীদের মধ্যে ভারসাম্যপূর্ণ সঙ্গত আচরণ বজায় রাখতে।” [৪:১২৯]

    Reply
  • July 31, 2020 at 7:37 PM
    Permalink

    আর অন্যসব বই এগুলা কুরান না, এগুলা মিথ্যা, বানানো বই।

    Reply
  • January 10, 2024 at 12:56 AM
    Permalink

    এখানে সব গুলো কেমন যেনো, কারন যে আসাদের রাসুল (সা:) এর নাম সম্পুর্ব বলতে পারে না সে কিভাবে এসব লিখে কোরআন এর কিছু ধরে কিছু বাদ দিয়ে বললে এমন হবে সঠিক জেনে তার পর বললে খুশি হবো।

    Reply

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *