কোরআনের মতো একটি সূরা – সূরা করোনা
কোরআনের মতো একটি সূরা
আমরা যারা ইসলামে বিশ্বাস করি না, যারা ইসলামের সমালোচনা করে থাকি, তারা প্রায়শই একটি চ্যালেঞ্জ পেয়ে থাকি। কোরআনের মতো একটি গ্রন্থ অথবা, কোরআনের মতো একটি সূরা লিখে আনার চ্যালেঞ্জ। “পারলে কোরআনের মতো একটি সূরা লিখে আনেন”, এভাবেই মুসলিমরা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেন তাদের দিকে যারা কোরআনকে ঐশ্বরিক বলে বিশ্বাস করে না। তারা দাবি করেন, আজ অব্ধি কেউ কোরআনের মতো একটি সূরা লিখে আনতে পারেনি ভবিষ্যতেও কখনো পারবে না। কোরআনের মতো একটি সূরা লিখে আনার এই চ্যালেঞ্জটি কোরআন থেকেই এসেছে। কোরআনে বলা হয়েছেঃ
2:23 وَ اِنۡ کُنۡتُمۡ فِیۡ رَیۡبٍ مِّمَّا نَزَّلۡنَا عَلٰی عَبۡدِنَا فَاۡتُوۡا بِسُوۡرَۃٍ مِّنۡ مِّثۡلِہٖ ۪ وَ ادۡعُوۡا شُہَدَآءَکُمۡ مِّنۡ دُوۡنِ اللّٰہِ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ ﴿۲۳﴾ English - Sahih International And if you are in doubt about what We have sent down upon Our Servant (Muhammad), then produce a surah the like thereof and call upon your witnesses other than Allah, if you should be truthful. Bengali - Bayaan Foundation আর আমি আমার বান্দার উপর যা নাযিল করেছি, যদি তোমরা সে সম্পর্কে সন্দেহে থাক, তবে তোমরা তার মত একটি সূরা নিয়ে আস এবং আল্লাহ ছাড়া তোমাদের সাক্ষীসমূহকে ডাক; যদি তোমরা সত্যবাদী হও।
2:24 فَاِنۡ لَّمۡ تَفۡعَلُوۡا وَ لَنۡ تَفۡعَلُوۡا فَاتَّقُوا النَّارَ الَّتِیۡ وَقُوۡدُہَا النَّاسُ وَ الۡحِجَارَۃُ ۚۖ اُعِدَّتۡ لِلۡکٰفِرِیۡنَ ﴿۲۴﴾ English - Sahih International But if you do not - and you will never be able to - then fear the Fire, whose fuel is men and stones, prepared for the disbelievers. Bengali - Bayaan Foundation অতএব যদি তোমরা তা না কর- আর কখনো তোমরা তা করবে না- তাহলে আগুনকে ভয় কর যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, যা প্রস্তুত করা হয়েছে কাফিরদের জন্য।
কোরআনের বক্তার বক্তব্য, যদি কেউ কোরআনের মতো করে একটি সূরা লিখতে পারে, তবেই কোরআন মিথ্যা প্রমাণিত হবে।
কোরআনের মতো একটি সূরা লিখে আনার এই চ্যালেঞ্জটি খুবই স্টুপিড একটা চ্যালেঞ্জ। কেউ কোরআনের মতো কোনো সূরা না লিখতে পারলেই কিভাবে প্রমাণিত হয় কোরআন ঐশ্বরিক? কেউ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মতো একটি কবিতা না লিখতে পারলেই আমরা কেনো ধরে নেবো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কোনো ঈশ্বরের দূত ছিলেন?
যাইহোক, কোরআনের মতো একটি সূরা লেখা কোনো দুঃসাধ্য কাজ নয়। এপর্যন্ত অনেকেই কোরআনের মতো করে সূরা লিখেছেন।
দক্ষ পারসিক চিকিৎসক এবং দার্শনিক আল-রাযি কোরআনের এই চ্যালেঞ্জ নিয়ে বিদ্রুপ করেছিলেন।
সূরা করোনা
সম্প্রতি ‘জিলু’ নামের একজন আলজেরিয়ান নাস্তিক কোভিড-১৯ মহামারী নিয়ে কোরআনের মতো করে একটি সূরা লিখেছেন। সূরাটির নাম ‘করোনা’।
আরবী ভাষায় জিলু রচিত মূল আয়াতসমূহ তুলে ধরছিঃ
এবারে, সূরা করোনার ইংরেজি অনুবাদ তুলে ধরছিঃ
এবারে সূরা করোনার বাংলা অনুবাদ তুলে ধরছিঃ
সূরা করোনা
(১) কোভিড।
(২) (যা সৃষ্ট) ধ্বংসকারী ভাইরাসটি দ্বারা।
(৩) তবে, তারা অবাক হয়েছিলো যে এটা চীন থেকে তাদের নিকট এসেছে, যা অনেক দূরে।
(৪) তাই, কাফেররা বলেছিলো, এ এক কঠিন রোগ।
(৫) না, বরং এটা নিশ্চিত মৃত্যু।
(৬) আজ রাজা-বাদশা আর দাসদাসীদের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই।
(৭) তাই, বিজ্ঞানকে আঁকড়ে ধরো এবং ঐতিহ্য বর্জন করো।
(৮) এবং বাইরে যেয়ো না গম কিনতে।
(৯) এবং ঘরে থাকো, কেননা এ এক শক্তিশালী চাবুক।
(১০) এবং তোমার হাত ধুয়ে নাও নতুন সাবান দ্বারা।
(১১) সর্বশক্তিমান জিলু এই সত্য প্রকাশ করেছেন।
এবার, আসুন সূরা করোনার একটি চমৎকার তিলাওয়াত উপভোগ করিঃ
মুসলিমদের প্রতিক্রিয়া
মুসলিমরা সবসময়ই দাবি করেন, কোরআনের মতো করে কেউ কখনো কোনো সূরা লিখতে পারেনি, ভবিষ্যতেও কখনো পারবে না। কিন্তু, যখন একজন আলজেরিয়ান নাস্তিক কোরআনের মতো করে একটি সূরা লেখে তখন কি ঘটে? আলজেরিয়ান নাস্তিক জিলুর সূরা করোনা প্রচুর পরিমাণে শেয়ার হয়, সূরাটি আরববিশ্বের সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় তোলে, রক্ষণশীল মুসলিমরা ক্ষুব্ধ হয়ে পড়ে, জড়িতদের মৃত্যু হুমকি দেয়, গ্রেফতারের ডাক দেয় (১)। ক্ষুব্ধ মুসলিমদের রিপোর্টের কারণে সূরা করোনার লেখক জিলুর ফেসবুক একাউন্ট ডিজেবল হয়ে গেছে বলে শোনা যাচ্ছে (১)।
আমনা আল-শার্কি নামে একজন তিউনিসিয়ান নাস্তিক নারী সূরা করোনা শেয়ার করে আর সেই কারণে মুসলিমরা তাকে মৃত্যু হুমকি দেয় (২) (৩)। বেশিরভাগ তিউনিসিয়ানের চোখেই আমনা অপরাধী, তবে কিছুসংখ্যক তিউনিসিয়ান আমনার পক্ষে কথা বলেছেন (২) (৩)।
সূরা করোনা শেয়ার করে অসংখ্য মৃত্যু এবং যৌন নির্যাতনের হুমকি পেয়েছেন সানা বেন্দিমেরাদ নামের একজন আলজেরিয়ান নারী (১)। কেউ তার যোনি পথে এসিড ঢালার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে, কেউ আবার তাকে হত্যা করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে (১)। কেউ বলেছে, তাকে হত্যা করা হালাল। কেউ আবার আল্লাহর কাছে অভিশাপ দিয়ে বলেছে, আল্লাহ্ যেনো তার চোখ উপড়ে ফেলে, আল্লাহ্ যেনো তার হাত কেটে নেয় যে হাত দিয়ে সে লেখে, আল্লাহ্ যেনো তার মাথা কেটে নেয় যে মাথা গোবরে ভর্তি (১)।
অবাক হইনি, মুসলিমদের কাছ থেকে এমন আচরণ আমাকে অবাক করে না।
তথ্যসূত্রসমূহ
এটা সূরা কাফ এর অনুরূপ। কোরানের অনুরূপ অসাধারণ একটি সূরা।
মূলত কোরানই বলেছে তার মত কোনো সূরা আয়াত রচনা করে দেখাতে, আর আমরা সেখানে আমরা যখন পুরো সূরার অনুরূপ সূরা তৈরি করেছি।
সম্পূর্ণ ভুল ব্যাখ্যা. আমি চ্যালেঞ্জের সাথে দাবি করছি করোনা সুরাটি মানব রচিত এবং সম্পূর্ণ ভুল. আরবি একটি বহুল প্রচলিত ভাষা. তাই আরবি ভাষায় কোন গদ্য, পদ্য, বা কোন গল্প উপন্যাসের রচনা করলেই তা কোরআন হয়ে যায় না. এমন কোন অর্থবোধক শব্দের ব্যাবহার করতে হবে তা পৃথিবীতে পূর্বে কেউ ব্যাবহার করেনি. প্রত্যেকটা শব্দ এবং খন্ডিত আয়াত পরস্পরের মিল এবং সম্পর্কযুক্ত অর্থবোধক শব্দ হতে হবে. আর পৃথিবীতে সেই ক্ষমতা কারো নেই. শুধু আছে মূর্খ্যতা আর নিজেকে শান্তনা দেওয়ার হাজারো উপায়.
কোরানের মতো একটি একটা সুরা না লিখতে পারলেই তা কি করে আল্লাহর কিতাব প্রমাণ হয়?কোরানের চেয়ে উম্নত মানের একটি আয়াত লিখলেও তা কোনদিন কোরানের সাথে মিলবে না।আর আপনারা কখনই তা কোরানের আয়াত বলে মানবেন না।তাহলে বোঝা যায় এটা একটা স্টুপিড চ্যালেঞ্জ।
আল্লাহ তুমি সবাইকে হেদায়েত কত। আমার যে ভাইটি লিখেছেন তাকেও সঠিক পথ দেখাও।
ভাই সুরা ক্বাফ এবং এখানে প্রদত্ত আপনাদের তথাকথিত সুরাটি একসাথে শুনে দেখুন বুঝে যাবেন। বিষয়টা এমন হল,রবীন্দ্রনাথ কিংবা নজরুল নকল করে তাদের কাতারে উঠে গেলাম কিংবা জানান দিলাম আমিও পারি।
আল্লাহর কাছে প্রার্থণা করি, আপনি এবং যারা ইসলামকে নিয়ে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করছেন তারা যেন আলোর পথে ফিরে আসেন। ভাল থাকবেন।
রবীন্দ্রনাথ বা নজরুল তো বলেনি যে কেউ আমার মতো কবিতা লিখতে পারবে না । কিন্তু কোরআন এর লেখক সেটা বলেছে যে কেউ আমার মতো একটা সুরাও লিখতে পারবে না । কিন্তু সে ভুল প্রমানিত হল ।
কুরআনের মুজিজা আবার ও প্রমানিত হলো আলহামদুলিল্লাহ।
এই বাক্যগুলা তে না আছে কোনো বালাগাত না আছে কোনো অর্থের মিল। বরং এখানে অসংখ্য গ্রামাটিকাল মিস্টেক আছে। দাদা আগে গ্রামার টা শিখে আসো তারপর আরবি বাক্য বানানো শিখো।
একটা ভুলের কথা বলে দিই শুধু
এখানে প্রথম বাক্যেই কসম করা হয়েছে আরবি গ্রামারের প্রসিদ্ধ নিয়ম হলো কসম আসলে জাওয়াবে কসম ও আসতে হবে। কিন্তু সেগুলা বাদ দিয়ে এখানে হরফে আতফ নিয়ে এসে একটা ফালতু বাক্য বানিয়ে দিয়েছে। ছাগল টা বুঝেও না কিভাবে আরবী বাক্য লিখতে হয় আবার কুরআন এর মত সুরা লিখবে।
নাস্তিকরা যে কত বড় মূর্খ তা এই পোষ্ট দেখেই বুঝা যায়।
কোনো বাপের বেটা যদি এই কমেডি গল্পের গ্রামাটিকাল বিশুদ্ধতা নিয়ে আমার সাথে ডিবেট করতে চাই। আমি রাজি আছি।
কোরআন কোন ছেলে খেলা না। আপনি কোরআনের সুরার মত যে আরেকটি সুরার কথা আমাদের সুনাচ্ছেন। কিংবা এইটার থেকে প্রমান করার বিফল চেষ্টা করতেছেন সেই সুরাটিও কোরআনের সুরার আদলে তৈরী। এইভাবে আমাদের ধোকা দেয়া যাবে না।
এটা পবিত্র কুরআনের কোন সূরার মত নয় ই।
কারণ গোটা কুরআন ১৯ এই সংখ্যার সুনিপুণ ভাবে সাজানো।তার গঠনশৈলী কেউ মেলাতে পারে না।
আরবে ১.৫ কোটি খ্রিস্টান আছে যাদের মাতৃভাষা আরবী। তাহলে তারা কেনো ১৪০০ বছর ধরে একটি সূরাও বানাতে পারে নি ????
আরবী ভাষা আমিও লিখতে পারি। যা ইচ্ছা তাই লিখে দিলে কি সেটাও একটি সূরা হয়ে গেলো ???
পুরোটা আগে জানুন তারপর এই ফালতু পোস্ট করবেন।
কুরআনের ১৯ এর গঠন সম্পর্কে পুরোটা আপনার মাথায় আগে ঢোকান।
আর তওবা করুন, এখনো সময় আছে ।।।
May Allah give you Hidayah
কুরআনের অনেক আয়াত ভুল।
যেমন : আল্লাহ পৃথিবী ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন তারপর একদিনে মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছেন। ( এখানে করেছেন ভুল, কারণ এখনো সষ্টি চলছে। নদী ভাঙছে, চর জাগছে। তাছাড়া ভুল আরো আছে। ধর্মকানারা দেখেও বুঝবেন না)
হৃদয় চৌধুরী says:নভেম্বর 8, 2021 at 7:11 পূর্বাহ্ন
কুরআনের অনেক আয়াত ভুল।
যেমন : আল্লাহ পৃথিবী ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন তারপর একদিনে মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছেন। ( এখানে করেছেন ভুল, কারণ এখনো সষ্টি চলছে। নদী ভাঙছে, চর জাগছে। তাছাড়া ভুল আরো আছে। ধর্মকানারা দেখেও বুঝবেন না)
তো আপনারা আরবি ভাষা সম্পর্কে জানেন না!
(সূরা : ৭ আয়াত ৫৪) আল্লাহ্ তায়ালা (ايام) শব্দ ব্যবহার করেছেন, যা বহুবচন শব্দ । (অর্থ হচ্ছে – দীর্ঘ সময়,বড় দিন ইত্যাদি)
প্রকৃতপক্ষে আল্লাহই তোমাদের রব, যিনি আকাশ ও পৃথিবী ছয় দিন (দীর্ঘ সময় নিয়ে) সৃষ্টি করেছেন। (অনুচ্ছেদ ৭ আয়াত ৫৪)
আর আপনি পৃথিবীর সময় নিয়ে বলছেন ।
নদী ভাঙ্গছে, চর জাগছে। নদী কিসে ভাঙ্গছে? পানির স্রোতে। চর জাগছে কিভাবে? পানির স্রোতে নদীর পাড়ের মাটি ভেঙ্গে নিয়ে এক জায়গায় জমা হওয়ায় চর জাগছে। এখানে মূল কোন জিনিসটি কাজ করছে? পানি ও পানির স্রোত। তো এগুলো কখন সৃষ্ট হয়েছে।
মাথায় কিছু আছে আপনার?
একটা প্রশ্ন করি, দেখি উত্তর দিতে পারেন কিনা। ” রাসুল সাঃ বলেছেন যদি কোন পানীয়তে মাছি পরে যায়, তবে সে যেন মাছিটিকে পাত্রে ডুবিয়ে দেয়। কারণ এর এক পাখায় আছে বিষ আরেক পাখায় আছে উপশম।”(বুখারী হা/৫৭৮২)
এখন এই তথ্য তিনি কিভাবে জানলেন ????
যদি বিশ্বাস না হয় তাহলে গুগল করে দেখতে পারেন, “Do flies have antibacterial?” লিখে সার্চ করলেই এর উপর ভুরি ভুরি গবেষণা পত্র আর রিসার্চ পেপার পেয়ে যাবেন। দেখবেন, মাছির ডান পাখাতেই এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান আছে আর বাম পাখায় ব্যাকটেরিয়া আছে।
সৃষ্টি কি সেটা আগে জানেন। ন্যাস্টিক যে মুর্খ হয় সেটা আল্লাহ বলেদিয়েছেন।
আপনাদের তথাকথিত সূরার ৫ নং আয়াত টা ভুল। আমরা ইতিমধ্যে জানি যে করোনা মানেই নিশ্চিত মৃত্যু নয়।
যেহেতু এর ৫নং আয়াত ভুল প্রমানিত সুতরাং এটা কোরাআনের মত সূরা হলো না।
আপনারা আবার চেষ্টা করুন, প্রয়োজনে জ্বিনদেরকেও সাথে নিন।
কুরআনের অনেক আয়াত ভুল।
যেমন : আল্লাহ পৃথিবী ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন তারপর একদিনে মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছেন। ( এখানে করেছেন ভুল, কারণ এখনো সষ্টি চলছে। নদী ভাঙছে, চর জাগছে। তাছাড়া ভুল আরো আছে। ধর্মকানারা দেখেও বুঝবেন না)
আপনারা যারা বলেন স্টুপিড চ্যালেঞ্জ তাদের উদ্দেশ্যে বলছি। আল্লাহ্ যে সূরা গুলো নাজিল করেছেন তার মত করে কোনো সূরা বা আয়াত নাজিল করতে পারবেন কিনা সেটা বলতে কি বাহ্যিকভাবে বানানোর কথা বলছে?? উদাহরণস্বরুপ, আল্লাহ্ মানুষ সৃষ্টি করেছেন আর তাদের ভিতর রুহ্ বা জীবন দিয়েছেন। মানুষরাও তো অনুরূপ মানুষ সৃষ্টি করতে পারবে কিন্তু তাদের ভিতর রুহ্ বা জীবন কি দিতে পারবে?? আপনাকে বলা হইছে তোমরা তোমাদের মত মানুষ সৃষ্টি করে দেখাও। আপনি শুধু শরীরটাই বানালেন কিন্তু জীবন দিলেন না যাতে সে আমাদের মত চলতে ফিরতে খেতে পারে বা আমরা যা পারি তা পারে। তাহলে আপনি কিভাবে আল্লাহর চ্যালেঞ্জকে ষ্টুপিড বলেন?? আপনাকে তো শুধু সূরা লিখতেই বলে নাই, এমন একটা সূরা বানান যেটা আগে কেউ দেখে নাই শোনে নাই, যার সম্পর্কে কোনো জ্ঞান ধারণা আগে কারো ছিলোনা আর যা আপনি কারো থেকে কপি করেন নাই। সূরার কথার ভিতরের যে অর্থগুলো সেগুলো বুঝেন। যে করোনা নিয়ে সূরা লিখছে সে কি এগুলো তার জন্মের পর কথা বলা যখন শিখছে তখনই লিখছিলো?? সে কি জানতো করোনা কখন আসবে?? সে তো তা লিখছে তা ঘটে গেছে। করোনার বৈশিষ্ট্য লিখছে মাত্র। আল্লাহ্ যে সূরাগুলো নাজিল করেছেন তা একমাত্র আল্লাহরই সৃষ্টি থেকে বলেছেন। কুরআনের কথাগুলো তিনভাগে ভাগ করা। একভাগ ইতিহাস বা অতীত অর্থাৎ যা ঘটে গেছে, একভাগ আমাদের জীবনে কি কি করা লাগবে আর একভাগ আল্লাহর পরিচয়, আমাদের মৃত্যু থেকে শুরু করে জান্নাত জাহান্নাম সম্পর্কে, এই মহাবিশ্ব সম্পর্কে আরো অনেক কিছু। এখন আপনিও বলবেন আমিও এগুলো বলতে পারবো। হ্যা ভাই পারবেন। তবে তার জন্য আপনার রিসার্চ করা লাগবে। তাহলে আপনি ইতিহাস, জীবনধারণ আর মহাবিশ্ব সম্পর্কে জানতে পারবেন। আর এখন রিসার্চ করা কষ্টের কিছু না। সব হাতের নাগালেই। ইন্টারনেটের দুনিয়া থেকে এমন অনেক কিছুই জানা সম্ভব যা যারা আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহার না করলে জানবেনা। কিন্তু ১৪০০ বছর আগে এসবকিছুই ছিলোনা। সুতরাং নবীর পক্ষে এসব একা একা রিসার্চ করা অসম্ভব। সে এসব কোত্থেকে জানছে ভাই?? কার এত ক্ষমতা এত জ্ঞান যে এসব কিছু মাত্র নবীর ৬৩ বছর জীবনে সংগ্রহ করতে পারবে?? আপনাকে ১০০ বছর দিলেও আপনি সবকিছু কালেক্ট করতে পারবেন না। সুতরাং আল্লাহ্ কোন বিষয়ে চ্যালেঞ্জ দিছে তা আগে বুঝেন।
আপনাদের নাযিল করা সূরার ২য় আয়াতে কি বুঝালেন সেটা কি আপনারা নিজেরাও বুঝতে পেরেছেন? (২) সৃষ্টিকর্তা অবাক হয়না কিন্তু এখানে কবি অবাক হয়েছে। (৩) চিন থেকে এসেছে নাকি ভারত থেকে নাকি আমেরিকাই এনেছে এটা পাল্টাপাল্টি দোষারোপ চলছে। (৪) নিশ্চিত মৃত্যু হলে আবার সুস্থ হলো কিভাবে? (৫) জিলু সর্বশক্তিমান হলে তার খাওয়াদাওয়া বা ঘুমানোর প্রয়োজন হয় কেনো?
যাইহোক জিলুর নাযিল করা সূরার এক লাইন আলজেরিয়ায় আরেক লাইন আমেরিকায় আরেক লাইন ভারতে মানে মাথামন্ডু কিছুই নাই।
নাস্তিক আর হেন্দুদের জন্য শিক্ষনীয় হয়তো এটা দেখে এর থেকেও ভালো চেষ্টা করতে পারবে আর যদি তাও না পারেন তাহলে জ্বীনদের সাহায্য নিয়া দেখেন।
https://youtu.be/MzJVE-c0AsE
ইবনে সিনা যিনি নিজেও একজন চিকিৎসক এবং দার্শনিক ছিলেন, তিনিও আল-রাজির সমালোচনা করেছিলেন।বিরুনির সাথে বিতর্কের সময় ইবনে সিনা বলেছিলেন: অথবা মুহাম্মদ ইবনে জাকারিয়া আল-রাযীর কাছ থেকে, যিনি মেটাফিজিক্সে হস্তক্ষেপ করেন এবং তার যোগ্যতাকে অতিক্রম করেন,আসলে তিনি এই বিষয়ে তার অজ্ঞতা প্রকাশ না করে তার উচিত ছিল অস্ত্রোপচার এবং প্রস্রাব এবং মল পরীক্ষার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকা।
হায়রে পাগলা নাস্তিক 😂😂😂
সার ফ্রান্সেস ব্রেকন বলেন: বিজ্ঞান সম্পর্কে কম জ্ঞান একজন মানুষকে করে তোলে নাস্তিক তবে বিজ্ঞান সম্পর্কে বেশিজানলে এক সর্বশক্তিমান ইশ্বরকে বিশ্বাস করবে
Asolai vai.Apni lokko korla dakban j 1st word diya sentence close kora dica.Ha 1ta word diya sentence hoy jodi ঐ word ta noun na hoi.Akana covid akta noun.Noun diya kono sentence hoy aita hassokor ar impossibol🤣🤣.Tahola tw amar name akta sentence.🤣🤣.
আল্লাহু আকবর
কালো জাদু, ভূতে বিশ্বাসী মানুষেরা বিজ্ঞান বেশি বুঝে !
ভুল