বাইবেলে বৈপরীত্য
বাইবেলের পরস্পরবিরোধী ভার্স সমূহ
১। মানুষ হত্যা বৈধ নাকি অবৈধ? |
|
অবৈধ |
বৈধ |
কাউকে হত্যা কোরো না| |
তখন মোশি তাদের বলল, “প্রভু ইস্রায়েলের ঈশ্বর কি বলেন তা আমি তোমাদের বলব: ‘প্রত্যেকে তার নিজের নিজের তরবারি হাতে তুলে নিয়ে শিবিরের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে গিয়ে সমস্ত লোকদের হত্যা করে তাদের শাস্তি দাও| প্রত্যেকে তার বন্ধু ভাই এবং প্রতিবেশীকে হত্যা করবে|” |
২। সবুজ গাছপালা পুড়ে গেল নাকি অক্ষত থাকল ? |
|
প্রথম স্বর্গদূত বাজালেন, তাতে পৃথিবীতে রক্ত মেশানো শিলা ও আগুন বর্ষন হল; ফলে পৃথিবীর এক তৃতীয়াংশে আগুন ধরে গেল, আর এক তৃতীয়াংশে গাছপালা ও সমস্ত সবুজ ঘাস পুড়ে গেল৷ |
পঙ্গপালদের বলা হল যেন তারা ঘাস, চারাগাছ বা পৃথিবীর গাছপালার কোন ক্ষতি না করে, কেবল তাদেরই ক্ষতি করে যাদের কপালে ঈশ্বরের চিহ্ন নেই৷ |
৩। প্রভু মিথ্যা পছন্দ করেন নাকি করেননা? |
|
প্রভু মিথ্যাবাদীদের ঘৃণা করেন। তিনি সত্যবাদীদের প্রতি সন্তুষ্ট। |
মীখায় তার গল্প শেষ করে বলল, “তার মানে এখানেও ঠিক একই কাণ্ডখানাই ঘটেছে| প্রভু আপনার ভাববাদীদের দিয়ে আপনার কাছে মিথ্যে কথা বলিয়েছেন| প্রভু নিজেই আপনার ওপর দুর্য়োগ ঘনিয়ে তোলার ব্যবস্থা করেছেন|” |
৪। নবৃষরদন কবে জেরুজালেমে এসেছিলেন? |
|
নবূখদ্নিত্সরের বাবিল শাসনের উনিশ বছরের পঞ্চম মাসের ৭ম দিনে নবূষরদন জেরুশালেমে আসেন| নবূষরদন ছিলেন তাঁর সর্বাপেক্ষা রণকুশলী সৈন্যদের সেনাপতি| |
বাবিলের রাজার বিশেষ রক্ষী ছিল নবূষরদন| রাজা নবূখদ্রিত্সরের শাসনের উনবিংশতি বছরের পঞ্চম মাসের দশম দিনে নবূষরদন জেরুশালেমে আসেন| |
৫। কেবল বিশ্বাস করলেই কি প্রভুর অনুগ্রহ পাওয়া যায়? |
|
হ্যাঁ |
না |
কারণ ঈশ্বরের অনুগ্রহের দ্বারা বিশ্বাসের মধ্য দিয়ে তোমরা উদ্ধার পেয়েছ৷ বিশ্বাস করাতেই তোমরা সেই অনুগ্রহ পেয়েছ৷ তোমরা নিজেরা নিজেদের উদ্ধার কর নি; কিন্তু তা ঈশ্বরের দানরূপে পেয়েছ৷ তোমাদের নিজেদের কর্মের ফল হিসেবে তোমরা উদ্ধার পাও নি, তাই কেউই গর্ব করে বলতে পারে না যে সে তার নিজের দ্বারা উদ্ধার পেয়েছে৷ |
তাহলে তোমরা দেখলে যে মানুষ তার কাজের মাধ্যমেই ঈশ্বরের কাছে নির্দোষ বলে গণিত হয়, কেবলমাত্র তার বিশ্বাসের দ্বারা নয়৷ |
৬। যিহোয়াখীন কতদিন রাজত্ব করেছিলেন? |
|
যিহোয়াখীন 18 বছর বয়সে রাজা হবার পর মাত্র তিন মাস জেরুশালেমে রাজত্ব করেছিলেন| তাঁর মা ছিলেন জেরুশালেমের ইল্নাথনের কন্যা নহুষ্টা| |
য়িহোযাখীন 18 বছর বয়সে যিহূদার রাজা হয়ে মাত্র তিন মাস দশ দিন জেরুশালেমে রাজত্ব করেছিলেন| তিনিও প্রভুর বিরুদ্ধে পাপাচরণ করেছিলেন| |
৭। দাসরা কি চিরকাল দাস থাকবে নাকি তাদের মুক্ত করা লাগবে? |
|
তোমরা শিশুদেরও দাস হিসেবে নিতে পার যদি তারা তোমাদের দেশে বসবাসকারী বিদেশীদের পরিবারসমূহ থেকে আসে| সেইসব শিশু ভৃত্যরা তোমাদের অধিকারে থাকবে| তোমরা এমনকি তোমাদের মৃত্যুর আগে এই সমস্ত বিদেশী দাসদের তোমাদের ছেলেমেয়েদের হেফাজতে দিয়ে যেতে পারো, ইস্রায়েলেতে তারা তোমাদের ছেলেমেয়েদের অধিকারে থাকে| তারা চিরকালের জন্য তোমাদের দাস হবে| তোমরা এইসব বিদেশীদের দাস বানাতে পারো; কিন্তু তোমরা অবশ্যই তোমাদের নিজেদের ভাইদের, ইস্রায়েলের লোকদের নির্দয মনিব হবে না| |
“আমি তোমাদের জানাবো কোন ধরণের বিশেষ দিন আমি চাই, এটা লোকদের মুক্ত করার দিন| আমি একটা দিন চাই যেদিন তোমরা লোকদের তাদের বোঝার ভার থেকে মুক্তি দেবে| আমি চাই একটা দিন, যে দিন তোমরা লোককে কষ্ট মুক্ত করবে| আমি চাই একটা দিন যেদিন তোমরা মানুষের বোঝা নামিয়ে দেবে| |
৮। প্রভু কি সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেন? |
|
হ্যাঁ |
না |
তাই প্রভু তাঁর মন পরিবর্তন করলেন এবং তাঁর লোকদের ধ্বংস করবার ভীতি প্রদর্শন পালন করলেন না| |
“আমিই প্রভু, আমার পরিবর্তন নেই| তোমরা যাকোবের সন্তানরা তাই সম্পূর্ণরূপে বিনষ্ট হচ্ছ না| |
৯। প্রভু কি পক্ষপাতদুষ্ট আচরন করেন? |
|
হ্যাঁ |
না |
কোন মূর্ত্তির উপাসনা বা সেবা করবে না| কারণ, আমিই প্রভু, তোমাদের ঈশ্বর| যারা অন্য দেবতার উপাসনা করবে তাদের আমি ঘৃণা করি| আমার বিরুদ্ধে যারা পাপ করবে তারা আমার শত্রুতে পরিণত হবে| এবং আমি তাদের শাস্তি দেব| আমি তাদের সন্তানসন্ততি এবং পরবর্তী প্রজন্মকেও শাস্তি দেব| |
প্রতিটি লোকের জন্যই প্রভু মঙ্গলকর| প্রভু যা কিছু সৃষ্টি করেছেন তার প্রতিটি বস্তুর প্রতি তিনি করুণা প্রদর্শন করেন| |
১০। ঈশ্বরকে কি কেউ কখনো দেখেছে? |
|
হ্যাঁ |
না |
তাই যাকোব সেই জায়গার নাম পনূয়েল রাখল| যাকোব বলল, “এই স্থানেই আমি ঈশ্বরকে মুখোমুখি দেখলাম কিন্তু তাও প্রাণে বাঁচলাম|” |
ঈশ্বরকে কেউ কখনও দেখেনি; কিন্তু একমাত্র পুত্র, যিনি পিতার কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন৷ |
১১।সকলেই কি পাপী নাকি কোন নিষ্পাপ ব্যক্তিও ছিলেন? |
|
সকলেই পাপ করেছে এবং ঈশ্বরের মহিমা থেকে বঞ্চিত হয়েছে৷ |
ঊষ দেশে ইয়োব নামে এক জন লোক বাস করতেন| ইয়োব একজন সত্ ও অনিন্দনীয় মানুষ ছিলেন| ইয়োব ঈশ্বরের উপাসনা করতেন এবং মন্দ কাজ করা থেকে বিরত থাকতেন| |
১২। অথলিয়া কি অম্রির নাতনী নাকি কন্যা? |
||
নাতনী |
কন্যা |
|
অহসিয় যখন রাজা হন তাঁর বয়স ছিল 22 বছর| তিনি এক বছর জেরুশালেমে রাজত্ব করেছিলেন| তাঁর মা অথলিয়া ছিলেন ইস্রায়েলের রাজা অম্রির নাতনি| |
অহসিয় 22 বছর বয়সে যিহূদায় রাজা হয়ে মাত্র1 বছর জেরুশালেম শাসন করেছিলেন|অহসিয়র মাতা অথলিয়া ছিলেন অম্রির কন্যা| |
১৩। মরিয়ম সমাধির কাছে যাওয়ার সময় কি অন্ধকার ছিল নাকি সূর্য উদয় হয়েছিল? |
|
সূর্য ওঠার পর |
অন্ধকার থাকতেই |
সপ্তাহের প্রথম দিন ভোরে, ঠিক সূর্য় ওঠার পরই তাঁরা সমাধিগুহার কাছে গেলেন৷ |
রবিবার দিন সকাল সকাল মরিয়ম মগ্দলিনী সেই সমাধির কাছে গেলেন, য়েখানে যীশুর দেহ রাখা ছিল৷ তখনও অন্ধকার ছিল৷ তিনি দেখলেন যে সমাধি গুহার মুখে যে বড় পাথরখানি ছিল তা সরিয়ে ফেলা হয়েছে৷ |
১৪। যীশুকে ক্রুশবিদ্ধ করা হয়েছিল নয়টায় নাকি বারোটায়? |
|
নয়টায় |
বারোটায় |
সকাল ন’টার সময়ে তারা তাঁকে ক্রুশে দিল৷ |
সেই দিনটা ছিল নিস্তারপর্ব আযোজনের দিন৷তখন প্রায় বেলা বারোটা, পীলাত ইহুদীদের বললেন, ‘এই দেখ, তোমাদের রাজা৷’তখন তারা চিত্কার করতে লাগল, ‘ওকে দূর কর! দূর কর! ওকে ক্রুশে দিয়ে মার!’পীলাত তাদের বললেন, ‘আমি কি তোমাদের রাজাকে ক্রুশে দেব?’প্রধান যাজকেরা জবাব দিলেন, ‘কৈসর ছাড়া আমাদের আর কোন রাজা নেই৷’তখন পীলাত যীশুকে ক্রুশে বিদ্ধ করে মারবার জন্য তাদের হাতে তুলে দিলেন৷শেষ পর্যন্ত তারা যীশুকে হাতে পেল৷ |
১৫।মানুষ কি মরনশীল? |
|
একজনের মধ্য দিয়ে যেমন পৃথিবীতে পাপ এসেছিল, তেমনি পাপের সাথে এসেছে মৃত্যু৷ সকল মানুষ পাপ করেছে আর পাপ করার জন্যই সকলের কাছে মৃত্যু এল৷ |
আমি তোমাদের সত্যি বলছি, কেউ যদি আমার শিক্ষা অনুসারে চলে, সে কখনও মরবে না৷’ |
১৬।সমস্ত উদ্ভিদ আর জন্তুকেই কি খাদ্য হিসেবে গ্রহন করা যাবে? |
|
হ্যা |
না |
অতীতে তোমাদের খাদ্য হিসেবে আমি শুধু সবুজ উদ্ভিদ তোমাদের দিয়েছিলাম| এখন থেকে সমস্ত জানোয়ারই তোমাদের খাদ্য হবে| পৃথিবীর সমস্ত কিছুই আমি তোমাদের দিচ্ছি| সব কিছুই তোমাদের| |
তোমার ভাই যদি হোঁচট খায় ও পাপে পতিত হয়, তাহলে মাংস আহার বা দ্রাক্ষারস পান না করাই শ্রেয়৷ তেমন কোন কাজও না করা ভাল যার ফলে তোমার কোন ভাই বা বোনের পতন ঘটতে পারে ও সে পাপ করে৷ |
১৭।পীলাতের প্রশ্নের জবাবে যীশু উত্তর দিয়েছিলেন নাকি নিশ্চুপ ছিলেন? |
|
নিশ্চুপ ছিলেন |
জবাব দিয়েছিলেন |
তখন পীলাত তাঁকে বললেন, ‘ওরা, তোমার বিরুদ্ধে কত দোষ দিচ্ছে, তুমি কি শুনতে পাচ্ছ না?’ কিন্তু যীশু তাঁকে কোন জবাব দিলেন না, এমন কি তাঁর বিরুদ্ধে একটা অভিযোগেরও উত্তর দিলেন না, এতে পীলাত আশ্চর্য হয়ে গেলেন৷ |
তখন পীলাত আবার প্রাসাদের মধ্যে গিয়ে যীশুকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তুমি কি ইহুদীদের রাজা?’ যীশু বললেন, ‘তুমি কি নিজে থেকে একথা বলছ, অথবা অন্য কেউ আমার বিষয়ে তোমাকে বলেছে?’ |
১৮। স্তম্ভের দৈর্ঘ আসলে কত ছিল? |
|
হীরম প্রায় 18 হাত দীর্ঘ, 12 হাত পরিধিযুক্ত এবং 3 ইঞ্চি পুরু পিতলের দুটো ফাঁপা স্তম্ভ বানিয়েছিল| |
মন্দিরের সামনে প্রায 35 হাত দীর্ঘ দুটি স্তম্ভ বানানো হয়েছিল| এই দুটি স্তম্ভের ওপরের অংশ দুটো ছিল 5 হাত দীর্ঘ| |
১৯।লোক দেখানো ধর্ম কর্ম করা যাবে নাকি যাবেনা? |
|
হ্যা |
না |
তেমনি তোমাদের আলোও লোকদের সামনে উজ্জ্বল হোক, যেন তারা তোমাদের সৎকাজ দেখে তোমাদের স্বর্গের পিতা ঈশ্বরের মহিমা কীর্তন করে। |
সাবধান! লোক দেখানো ধর্ম কর্ম বা ঈশ্বরের কাজ করো না৷ তাহলে তোমাদের স্বর্গের পিতার কাছ থেকে কোন পুরস্কার পাবে না৷ |
২০।যিহূদার মৃত্যু কিভাবে ঘটেছিল? |
|
তখন যিহূদা সেই টাকা মন্দিরের মধ্যে ছুঁড়ে ফেলে দিল, পরে বাইরে গিয়ে গলায় দড়ি দিয়ে মরল৷ |
এই লোক(যিহুদা) তার এই অন্যায় কাজের দ্বারা অর্থ রোজগার করে তাই দিয়ে এক টুকরো জমি কিনেছিল; কিন্তু সে মাথাটা নিচু করে মাটিতে পড়ল, আর তার পেট ফেটে ভেতরের নাড়ী-ভুঁড়ি সব বেরিয়ে পড়ল৷ |
২১।যীশু কি শান্তির জন্য এসেছিলেন? |
|
হ্যা |
না |
‘আমি তোমাদের এসব কথা বললাম যাতে তোমরা আমার মধ্যে শান্তি পাও৷ জগতে তোমরা কষ্ট পাবে, কিন্তু সাহসী হও! আমিই জগতকে জয় করেছি!’ |
‘একথা ভেবো না য়ে আমি পৃথিবীতে শান্তি দিতে এসেছি৷ আমি শান্তি দিতে আসি নি কিন্তু খড়গ দিতে এসেছি৷ |
২২।নোহ এর নৌকায় প্রতিটি প্রানী কত জোড়া করে উঠেছিল? |
|
১ জোড়া |
৭ জোড়া |
আর পৃথিবীর সমস্ত প্রাণীর থেকে তুমি একটি করে পুরুষ আর একটি করে স্ত্রী বেছে নেবে| তুমি অবশ্যই তাদের নৌকোতে তুলে নেবে এবং তোমাদের সঙ্গে তাদেরও বাঁচিয়ে রাখবে| |
পৃথিবীর সমস্ত শুচি পশুপাখীরসাত সাত জোড়া এবং অন্যান্য প্রত্যেক পশুর এক এক জোড়া নাও| এই সমস্ত পশুপাখীদের তুমি ঐ নৌকোতে তোমার সঙ্গে নেবে| |
২৩. যীশু কতদিন পর পাহাড়ে গেলেন? |
|
ছয় দিন |
আট দিন |
ছ’দিন পর যীশু পিতর, যাকোব ও তার ভাই য়োহনকেসঙ্গে নিয়ে নির্জন এক পাহাড়ের চূড়ায় গিয়ে উঠলেন৷ |
এইসব কথা বলার প্রায় আট দিন পর, তিনি পিতর, যাকোব ও য়োহনকে নিয়ে প্রার্থনা করার জন্য একটা পর্বতে গেলেন৷ |
২৪।যারা তলোয়ার চালায় তাদের কি হবে? |
|
তখন যীশু তাকে বললেন, ‘তোমার তরোয়ালটি খাপে রাখ৷ যাঁরা তলোয়ার চালায় তারা তলোয়ারের আঘাতেই মরবে৷ |
যীশু তাঁদের বললেন, ‘কিন্তু এখন বলছি, যার টাকার থলি বা ঝুলি আছে সে তা নিয়ে যাক; আর যার কাছে তলোযার নেই সে তার পোশাক বিক্রি করে একটা তলোযার কিনুক৷ |
২৫।শৌলের কন্যা মীখল কি নি:সন্তান ছিলেন? |
|
হ্যা |
না |
শৌলের কন্যা মীখলের কোন সন্তান ছিল না| তিনি নিঃসন্তান অবস্থায় মারা গেছেন| |
দায়ূদ অর্মোণি এবং মফীবোশতকেতাদের হাতে তুলে দিলেন| এরা ছিল শৌল এবং তার স্ত্রী রিস্পার পুত্র| মেরাব নামে শৌলের এক কন্যাও ছিল| মহোলাতীয বর্সিল্লযের পুত্র অদ্রীযেলের সঙ্গে তার বিয়ে হয়েছিল| দায়ূদ মেরাব এবং অদ্রীযেলের পাঁচ ছেলেকে নিলেন| |
২৬. ইস্রায়েলের যুদ্ধরত লোকসংখ্যা গণনা করতে দায়ূদকে উৎসাহিত করেছিলেন কে? |
|
প্রভু |
শয়তান |
প্রভু ইস্রায়েলের বিরুদ্ধে আবার ক্রুদ্ধ হলেন| প্রভু দায়ূদকে ইস্রায়েলীয়দের বিরুদ্ধে প্ররোচিত করলেন| দায়ূদ বললেন, “যাও, গিয়ে ইস্রাযেল এবং যিহূদার লোকসংখ্যা গণনা কর|” |
শয়তান ইস্রায়েলের লোকদের বিপক্ষে ছিল| তার প্ররোচনায় পা দিয়ে দায়ূদ ইস্রায়েলে আদমশুমারি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন| |
২৭. দায়ূদের গণনায় তরবারি ব্যবহার করতে জানা লোকের সংখ্যা কত ছিল? |
|
৮ লাখ |
১১ লাখ |
9 মাস 20 দিন সময় লেগেছিল| তারা 9 মাস 20 দিন পরে জেরুশালেমে ফিরে এসেছিল| 9 য়োয়াব রাজার হাতে লোকসংখ্যার তালিকা তুলে দিল| তরবারি ব্যবহার করতে পারে এমন লোকর সংখ্যা ইস্রায়েলে ছিল 8,00,000 এবং যিহূদার লোকসংখ্যা ছিল 5,00,000 জন| |
ইস্রায়েলে মোট 11,00,000 লোক আছে যারা তরবারির ব্যবহার জানে| আর যিহূদায় এই ধরণের লোকের সংখ্যা 4,70,000| |
২৮.যিহূদায় যোদ্ধা সংখ্যা কত ছিল? |
|
৫ লাখ |
৪ লাখ ৭০ হাজার? |
9 মাস 20 দিন সময় লেগেছিল| তারা 9 মাস 20 দিন পরে জেরুশালেমে ফিরে এসেছিল| 9 য়োয়াব রাজার হাতে লোকসংখ্যার তালিকা তুলে দিল| তরবারি ব্যবহার করতে পারে এমন লোকর সংখ্যা ইস্রায়েলে ছিল 8,00,000 এবং যিহূদার লোকসংখ্যা ছিল 5,00,000 জন| |
ইস্রায়েলে মোট 11,00,000 লোক আছে যারা তরবারির ব্যবহার জানে| আর যিহূদায় এই ধরণের লোকের সংখ্যা 4,70,000| |
২৯. প্রভু দায়ূদকে কত বছর দূর্ভিক্ষের কথা বলেছিলেন? |
|
৭ বছর |
৩ বছর? |
গাদ দায়ূদের কাছে এসে বলল, “তিনটি বিষযের মধ্যে থেকে একটা বেছে নাও:1. তোমার রাজ্যে সাত বছরের দুর্ভিক্ষ|2. তোমার শত্রুরা তিন মাস ধরে তোমায় তাড়া করবে|3. তোমার দেশে তিন দিনের মহামারী আসবে|এ বিষযে চিন্তা করে, তিনটের মধ্যে একটা বিষয বেছে নাও| তোমার কোনটা পছন্দ হল সে সম্পর্কে আমি প্রভুকে বলব| প্রভু আমাকে তোমার কাছে পাঠিয়েছেন|” |
তখন, গাদ নির্দেশ মত দায়ূদকে গিয়ে বললেন, “প্রভু বলেছেন, ‘তোমায় শাস্তি দেবার জন্য তিনটি পথের কথা আমি ভেবেছি| প্রথমটি হল- তিন বছর দেশে দুর্ভিক্ষ হবে| দ্বিতীয়টি হল- যারা তরবারি নিয়ে তাড়া করবে সেই সব শএুদের কাছ থেকে তোমায় তিনমাস ধরে পালিয়ে বেড়াতে হবে| আর তৃতীয়টি হল- তিন দিন তোমাকে প্রভুর হাতে শাস্তি ভোগ করতে হবে| মহামারীতে দেশ ছেযে যাবে| প্রভুর দূতরা ইস্রায়েলের ঘরে ঘরে লোকদের প্রাণ নেবে|’ এবার তুমি বল আমি প্রভুকে কি জানাব। |
৩০. একসঙ্গে কত লোককে হত্যা করা হয়েছিল? |
|
৮০০ |
৩০০ |
এইগুলি হল দায়ূদের বীর সৈনিকের নাম: তখমোনীয য়োশেব-বশেবত্| য়োশেব-বশেবত্ তিনজন শৌর্য়্য়পূর্ণ সেনার অধিনাযক ছিল| তাকে ইস্নীয আদীনো বলে ডাকা হত| য়োশেব-বশেবত্ একসঙ্গে 800 লোককে হত্যা করেছিল| |
এই তিন জন ব্যক্তির মধ্যে প্রথম জন হলেন হক্মোনীযের পুত্র যাশবিযাম| তিনি ছিলেন রথ-পরিচালক অধিকর্তাদের নেতা| একবার যাশবিযাম তাঁর বর্শা দিয়ে এক সঙ্গে 300 জনকে হত্যা করেছিলেন| |