বাল্মীকির রাম, ফিরে দেখা
সম্মুখ-সমরে বালীকে হারাবার শক্তি বা সে শক্তি সম্বন্ধে আত্মবিশ্বাস রামের ছিল না। এটা এক যশস্বী ক্ষত্রিয়বীরের পক্ষে গ্লানিকর।কাজটা কাপুরুষোচিত
Read moreসম্মুখ-সমরে বালীকে হারাবার শক্তি বা সে শক্তি সম্বন্ধে আত্মবিশ্বাস রামের ছিল না। এটা এক যশস্বী ক্ষত্রিয়বীরের পক্ষে গ্লানিকর।কাজটা কাপুরুষোচিত
Read moreবিভিন্ন দেবতারা তাদের কামুকতা, লাম্পট্য, ধর্ষকামীতা প্রভৃতির জন্য যখন এই কলিযুগে নানা সমালোচকদের সমালোচনার মুখে পড়ছেন , তখনও শিব সংযমী দেবতা হিসেবেই প্রতিষ্ঠিত হয়ে আছেন।
Read moreমহাভারতের নায়ক পান্ডবদের আমরা অত্যাচারিত, প্রতিবাদী এবং ধর্মের স্বরূপ ভাবতে ভালোবাসি।
Read moreবৈজ্ঞানিকেরা টেস্টটিউবের মাধ্যমে বাচ্চার জন্ম দিচ্ছেন, তারা প্রমাণ করতে উঠেপড়ে লেগেছে যে, তাদের পূর্বপুরুষেরা তো হাজার হাজার বছর আগেই এসব আবিষ্কার করে ফেলেছিল
Read moreসদ্যবিধবা নারী মৃত স্বামীর চিতায় আরোহণ করে এবং উৎসর্গ করে, প্রথমত পরলোকে তার স্বামীর স্বচ্ছন্দ অবস্থানের জন্য, দ্বিতীয়ত স্বর্গে চিরকাল স্বামী সঙ্গ সুখের আশায়
Read moreপ্রাচীন সংস্কৃত সাহিত্যে এমন অনেক প্রমাণ পাওয়া যায়, যা থেকে নিশ্চিত হওয়া যায় যে গরুকে শুধু যে যজ্ঞে বলি হিসাবে হত্যা করা হত তাই নয় বরং বিশেষ অতিথি, বেদজ্ঞ প্রভৃতিকে আপ্যায়ণ করারও জন্যও গোমাংসের ব্যবস্থা করা হত
Read moreআধুনিক বিজ্ঞান ও হিন্দুধর্ম অধ্যাপক শ্রীমেঘনাদ সাহা, ডি-এস-সি, এফ-আর-এস “সবই ব্যাদে আছে।” অনেক পাঠক আমি আমার প্রথম প্রবন্ধে “সবই ব্যাদে
Read moreকোন মন্ত্র উচ্চারণ করিয়া দেবতাকে ডাকিলে সিদ্ধিলাভ হয়— আমার এ বিশ্বাস কদাপি ছিল না, এখনও নাই ; আমার মতে উহা একটি মধ্যযুগীয় কুসংস্কার মাত্র।
Read moreপ্রাচীনেরা মনে করিতেন, পৃথিবীই বিশ্বজগতের কেন্দ্র, তারকাগুলি ধাৰ্ম্মিকলোকের আত্মা এবং মূখ্য ও অপরাপর গ্রহ মানুষের ভাগ্য নিয়ন্ত্রণ করে। প্রায় সকল প্রাচীন ধর্মেই কল্পিত হইয়াছে যে, পূৰ্বে এক সত্যযুগ ছিল, তখন মানুষ পরস্পর সম্প্রীতি-সুত্রে বাস করিত এবং তাহাদিগকে দুর্ভিক্ষ ও মহামারীতে ভুগিতে হইত না
Read moreপূর্ববর্তী পর্ব ‘ বিজ্ঞানের নামে অজ্ঞানের প্রচার ‘ অধ্যাপক শ্রীমেঘনাদ সাহা ডি-এস-সই, এফ-আর-এস(মেঘনাদ সাহার এই লেখাটি ১৩৪৬ বঙ্গাব্দে ভারতবর্ষ পত্রিকায়
Read moreপ্রত্যেক যুগে এবং প্রত্যেক দেশেই লোকে নিজেদের মন হইতে “ঈশ্বরের স্বরূপ” কল্পনা করিয়া নেয়। সুতরাং এইসব “মনগড়া ঈশ্বরের” প্রকৃতি বিভিন্ন হয়
Read moreহায়দ্রাবাদে বিশ্বশান্তির জন্য অশ্বমেধ যজ্ঞ করা হয়েছিল। ধর্মের ধান্দাবাজেরা কিভাবে মানুষকে বোকা বানায় তার অনুমান করা যায় যে, যজ্ঞের অনুষ্ঠানে না শান্তি আছে
Read moreপ্রাচীন ভারতীয় সাহিত্যে আশ্চর্যজনক এবং বিভৎস তথ্য জানা যায়, যেমন গোহত্যা, গোমাংস ভোজন, চর্বি দিয়ে হবন করা, আলাদা আলাদা মাংসে দেবতা এবং পিতৃদের তৃপ্তির সময়কাল নির্ধারণ করা
Read moreসিন্ধু সভ্যতার এই লোকেরা ইরানিয়ান অঞ্চল থেকে ঠিক কোন সময়ে ভারতবর্ষে প্রবেশ করে সিন্ধুসভ্যতা তৈরি করেছিল
Read moreআলবিরুনী একাদশ শতাব্দীর লোক ছিলেন। আলবিরুনির ভারত ভ্রমণের বিবরণ হতে জানা যায়, হিন্দুরা আগে গোমাংস খেত। যজ্ঞে গরু বলি দেওয়া হত
Read moreপ্রাচীনকালে অতিথির সৎকারের জন্য গোহত্যা করা হত। তাই অতিথির নাম হয়েছিল গোঘ্ন।
Read moreসংস্কৃত সাহিত্য থেকে জানা যাচ্ছে আশ্চর্যজনক সব কথা। বাল্মীকি তার আশ্রমে ঋষি বশিষ্ঠকে আপ্যায়ন করলেন গোমাংস দিয়ে। রামের পিতা দশরথের মেনুতে থাকতো গোমাংস , তা দিয়ে চলতো অতিথি আপ্যায়ন।
Read moreরামায়ণ হতে জানা যাচ্ছে- রাম যখন ভরদ্বাজ মুনির আশ্রমে গিয়ে উপস্থিত হয়েছিলেন, ভরদ্বাজ রামকে তখন গোমাংস দ্বারা আপ্যায়ণ করেছিলেন।
Read moreবেদ,ব্রাহ্মণ, উপনিষদ, কল্পসূত্রের মত ধর্মশাস্ত্রগুলিতেও গোমাংস খাওয়া অনুমতি রয়েছে। প্রাচীন সময়ে গরু কোনো গোমাতা ছিল না। গরু নিয়ে রাজনীতিই গরুকে গোমাতা করে তুলেছে।
Read moreইতোপূর্বেই আমরা দেখেছি বেদের সংহিতা, ব্রাহ্মণ ও উপনিষদ ভাগে গরু বলির ও গোমাংস খাওয়ার কথা বলা আছে। এখন বেদাঙ্গে খুঁজে দেখবার পালা। বেদাঙ্গের অন্তর্গত গৃহ্যসূত্রগুলির অসংখ্যস্থলে এবং ধর্মসূত্রগুলিতেও গোহত্যা ও গোমাংস খাওয়ার কথা পাওয়া যায়।
Read more