FAQ

Print Friendly, PDF & Email

fdhjfgjfgj

gfjfghjh

View Comments (23)

  • বিশ্বাসে মিলাই বস্তু তর্কে বহুদূর।

  • মানুষ জ্ঞান অর্জন করে পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের মাধ্যমে সুতরাং পেট ব্যথা অনুভব করা সম্ভব এটা চোখে দেখে বিশ্বাস করতে হয় না তাছাড়া আরও অনেক জিনিস আছে যেগুলো বিজ্ঞান গবেষণাগারে সত্য প্রমাণিত তা কখনো বিশ্বাস করতে হয় না শুধু মেনে নিতে হয়।

    • বাস্তবতা মেনে নেওয়াই মুখ্য, সেখানে অন্ধভাবে বিশ্বাস অর্থহীন।

  • নৈতিকতার উৎস কি?
    February 22, 2019 Marufur Rahman Khan 0 Comments ঈশ্বর, নাস্তিক্য, নৈতিকতা

    Q 1. Paragraph 3: এখানে ”আমরা” বলতে কাদেরকে বোঝাচ্ছেন?
    Q 2. Paragraph 6, Line 5: আল্লাহ যদি নাই থাকেন, সমাজ ধ্বংস হলে আমার কী, আমি যদি কাউকে খুন করে মিলিয়ন ডলার পেয়ে যাই এবং আইন আদলাতকে ম্যানেজ করে ফেলতে পারি, তা হলে অসুবিধাটা কী?
    Q 3. Paragraph 6, Last Line: এ কথা ঠিক, আমার দেখাদেখি অন্যরাও যদি খুনোখুনিতে লিপ্ত হয়, সমাজ আর বসবাসযোগ্য থাকবে না, আমিও মিলিয়ন ডলার নিয়ে শান্তিতে থাকতে পারব না। But that will happen in the long run. In the long run, we all are dead.
    Q 4. Paragraph 7, Line 4: চোর আমার ঘড়ি ছিনিয়ে নিলে আমার ক্ষতি হলো, কিন্তু চোরের তো লাভ হলো। এখন আমার ক্ষতি ও চোরের লাভ যদি সামন সমান হয়, তা হলে তো সমাজের অবস্থা যেই সেই রইলো, সুতরাং ঘড়ি চুরি অপরাধ হবে কেন? একই যুক্তিতে চোরের লাভ যদি আমার ক্ষতি থেকে বেশি হয়, তা হলে সমাজে ঘড়ি চুরির নিট লাভ দাঁড়ায় ধনাত্বক, তাই ঘড়ি চুরিকে বরং উৎসাহীত করা উচিত। চোরের লাভের চেয়ে আমার ক্ষতি বেশি হলেই কেবল চুরিকে অপরাধ হিসেবে সাব্যস্ত করা যায়। সমস্যা আরও আছে। চোরের কাছে ৩০০ ডলারের ভ্যালু, আমার কাছে ৫০০ ডলারের ভ্যালুর চেয়েও বেশি হতে পারে। এই ”লাভ-ক্ষতি”-র পরিমাণ মাপবেন কী করে?
    Q 5. Paragraph 8, Line 4: এখানেও আমার (৩) নম্বর যুক্তি প্রযোজ্য।
    Q 6. Paragraph 8, Last Line: সুবিধা-অসুবিধা-র পরিমাপ কী ভাবে করবেন?
    Q 7. Paragraph 9, Last Line: সমাজে সবাই পরষ্পর সহযোগিতার সাথে চললে, আখেরে প্রত্যেকেই লাভবান হবেন।, But again, in the long run, we all are dead. এখানেও আমার (৩) নম্বর যুক্তি প্রযোজ্য।
    Q 8. অনুগ্রহ করে "Free Will" সম্পর্কে আপনার মতামত জানাবেন।

    • বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থে পানি থেকে জীবের উৎপত্তি বিষয়ে উদ্ধৃতি সহ যদি জানাতেন,উপকৃত হতাম।

  • Its a bullshit, Blind logic and unscientific. Who is the owner of this site !!! He need to go to mental hospital.

    • try to understand the logic , or if you find any non logical sentences, you may describe . Do not show us the behavior of your clan

    • rather than you being a blind logical and unscientific uncivilized person.

  • গনেশ নাকি তার মার সাথে সেক্স করেছিল? এই বিষয়টা কেউ জানেন?

  • ড. এম,এ খায়ের, পিএইচডি (সম্মানিত)এর উক্তি
    ------------------------------------------------------------
    ১। অজ্ঞানতাই মানুষের কপাল পোড়ায়।
    ২। এ পৃথিবীর ক' জনে জানে গাছেরও প্রান আছে, গাছ কাটলে ব্যাথা পায়।
    ৩। একটি মৌমাছির যে শৃংখলাবোধ আছে, বাঙালীর তা নেই।
    ৪। কোন স্বামী/স্ত্রী যদি স্ত্রী/স্বামীর প্রয়োজন মেটাতে অস্বীকার করে তবে হাজার বছর এবাদত করেও লাভ নেই।
    ৫। মানুষ সৃষ্টি হতে যে যে উপাদান দরকার,তার সবগুলো উপাদানই প্রকৃতিতে বিদ্যমান।
    ৬। বাস্তবতাকে মেনে নিন, অবাস্তবতাকে নয়।
    ৭। মানব জাতি আজকের এই সভ্যতার মুখ কোন দিনই দেখতে পেতো না, যদি বিজ্ঞানের অবদান না থাকতো।
    ৮। পৃথিবীতে কোন প্রেম নেই, আছে শুধু স্বার্থ।
    ৯। অদৃষ্ট বলে কিছু নেই, সবই কর্মফল।
    ১০। অতীতকে ভুলে যান, বর্তমানকে মেনে নিন,আর ভবিষ্যত সে তো সুদুর পরাহত।
    ১১। রোগ জীবানুগুলো পৃথিবীতে বেঁচে থাকতে চায়, সকল জীব যেমন বেঁচে থাকার জন্য সংগ্রাম করে, তারাও ঠিক তাই করে।
    ১২। মানুষের কথা বিষাক্ত,বাতাসে ছড়িয়ে পড়লে বিষক্রিয়ার আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যায়।
    ১৩। অলৌকিকতাকে নয়, লৌকিকতায় বিশ্বাস রাখুন।
    ১৪। আপনি যা জানেন না, তা নিয়ে তর্কে জড়াবেন না।
    ১৫। মহাবিশ্ব সৃষ্টির প্রথম অবস্থা সম্পর্কে আমি যেমন কিছুই জানিনা, ঠিক তেমনি অন্য কারো পক্ষে কিছুই জানা সম্ভব নয়।
    ১৬। অনুমান নির্ভর আর পরীক্ষিত সিদ্ধান্ত এক নয়। পরীক্ষিত সিদ্ধান্তই গ্রহনযোগ্য।
    ১৭। কে কি বলেছে সেটা বিশ্বাস না করে, আপনার বিবেককে প্রশ্ন করুন সেই আসলটাকে খুজে বের করবে।
    ১৮। ভেবে দেখুনতো, পৃথিবীর সকল মানুষ একটা ধর্মে বিশ্বাসী এবং সবাই মিলে স্রষ্টার প্রার্থনায় মশগুল, তাহলে কি এই সভ্যতার ছোয়া কোনদিন দেখতে পেতেন?
    ১৯। ধর্মে ধর্মে ভেদাভেদ থেকে বিরত থাকুন, ধর্মীয় জ্ঞানার্জন করুন।
    ২০। জীবন কারো জন্য থেমে থাকে না, এটা চলমান।
    ২১। শুধু পরীক্ষায় পাশ করে সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য পড়াশুনা নয়, সুন্দর মানুষ হওয়ার জন্য জ্ঞানার্জন করতে হবে।
    ২২। বিয়ে করে কুসন্তান জন্ম দেয়ার চেয়ে,
    বিয়ে না করাই শ্রেয়।
    ২৩। আমাদের সব চেয়ে বড় বাধা হলো, লোকে কি বলবে?
    ২৪। শিখতে হবে মাথা নীচু করে,আর বাঁচতে হবে মাথা উুঁচু করে।
    ২৫। আপনজনকে চিনতে হলে ধৈর্য্য ধরে অপেক্ষা করুন, বিপদের দিনে যাকে কাছে পাবেন সেই আপনজন।
    ২৬। মিথ্যাচার না সত্য সেটা যাচাই করুন, তারপর বিশ্বাস করুন।
    ২৭। কেউ যদি বলে আমি চাঁদ আপনার হাতে এনে দিতে পারি,তার কথায় বিশ্বাস করবেন না যতক্ষন সে চাঁদ এনে আপনার হাতে না দেয়।
    ২৮। মাইকে আযান দিলে,সিংগার ফুৎকারে বা গাড়ীর হর্ন বাজালে যদি কোন রোগী বা শিশুর ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে তবে তা না করাই শ্রেয়।
    ২৯। ভালবাসা বলে কিছু নেই,আছে শুধু স্বার্থ সিদ্ধির প্রচেষ্টা।
    ৩০। কাউকে খুব বেশি সুযোগ সুবিধা দিও না, সে তোমার মাথায় চড়ে বসবে।
    ৩১। সারা জীবন কাছে থাকলেও কেউ কেউ আপন হয় না।
    ৩২। অসৎ পথের কোন উপার্জনই কাউকে শান্তি দিতে পারে না।
    ৩৩। তোমার যেটুকু আছে তাতেই সন্তুষ্ট থাকো,সেটাই তোমার প্রাপ্য।
    ৩৪। সারা দিনে অন্তত পাঁচবার মন খুলে হাসো, তোমার আয়ু বেড়ে যাবে।
    ৩৫। ধর্মকর্ম করে মাথা নষ্ট না করে সমাজের জন্য তথা মানব জাতির জন্য কিছু করুন।
    ৩৬। মৃত্যুর পর পুনরুত্থান হবে এটা কাল্পনিক কথা, কোন বাস্তবতা নেই।
    ৩৭। জন্ম ও মৃত্যু একবারই, পুনর্জনম বলে কিছু নেই।
    ৩৮। ধর্মযাজকেরা মানব জাতিকে সুপথে পরিচালনার জন্য সংবিধান হিসেবে ধর্মগ্রন্থ রচনা করেছেন।
    ৩৯। বেদ,পুরান,বাইবেল,গীতা,মহাভারত, কোরআন সম্পর্কে নিজ জ্ঞান ও বুদ্ধি দ্বারা বিচার করলেই বুঝতে পারবেন এগুলো মানব রচিত, ভগবান,ঈশ্বর বা আল্লাহ প্রদত্ত নয়।
    ৪০। মানব জাতি একদিন বুঝবে যে, ধর্ম শুধুমাত্র ধর্মযাজকদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য তৈরী করেছিল।
    ৪১। নবী মুহাম্মদ বোরাকে চড়ে আল্লার সাথে সাক্ষাত করতে গিয়েছিলেন, এটা সম্পুর্ন কাল্পনিক গল্প মাত্র।
    ৪২। পৃথিবীতে আপন বলে কেহ নেই, আপন ততক্ষনই থাকে যতক্ষন স্বার্থ থাকে।

    চলমান....

  • নবী (সঃ) মিরাজে গিয়ে বেহেশত ও দোযখ দেখতে পান বলে জানা যায়। কিন্তু কেয়ামত ও হাশর হওয়ার আগে কিভাবে বেহেশত ও দোযখে মানুষ গেলো সেটার বিষয়ে কি কোন ব্যখ্যা আছে?

  • আফসোস, এরকম একটি তথ্যবহুল, সামগ্রিক ও বহুমাত্রিক আলোচনা হয়তো বেশি লোকের দৃষ্টিগোচর হবে না | কারণ বাংলা পড়তে জানে, মুক্তচিন্তায়ে আগ্রহী, অনুসন্ধান ইচ্ছুক, ইসলাম অনুগামী ব্যাক্তি কজন? এ অনেকটা blue moon এর মতন দুর্লভ বস্তু | আজকাল অনেক অ-প্রবাসী বাঙালিও বাংলা হরফে বাংলা পড়তে জানে না, শুধু বলতে জানে বা ইংরেজি হরফে কিছুটা পড়তে পারে | এরকম একটা English পেজ করতে পারলে ভালো | প্রাথমিক ভাবে হয়তো Google Translate এর সাহায্যে অনুবাদ করেই | আরো অন্যানো সম দৃষ্টি ভঙ্গির site এর সাথে cross linking করে | যাতে আরো বেশি মানুষ অংশগ্রহণ করতে পারবে | হয়তো আরো একটু বেশি অন্ধকার দূর হবে |

    Those who can make you believe absurdities can make you commit atrocities - Voltaire
    (যারা মানুষকে অবাস্তব বিশ্বাস করাতে পারে তারা মানুষকে দিয়ে অনৈতিক কাজও করাতে পারে)

  • আল্লাহ আছেন ৷ তিনিই সৃষ্টিকর্তা ৷ তিনি অসীম ৷ তিনি অনাদি অনন্ত ৷ এখন নাস্তিকেরা বলবে আল্লাহর অস্তিত্ব কি ? তাকে দেখা যায় না কেন ? নাস্তিকদের মতামত আমি যা দেখিনা তা বিশ্বাস করিনা ৷ নাস্তিকদের দেখা বা দর্শন করা হলো বাস্তবতা ও যুক্তি দ্বারা নির্ধারিত ৷ আল্লাহকে কেন দেখা যায়না ? কারন তিনি যে রূপেই দেখা দিবেন তা কোন না কোন বস্তু বা পদার্থের আকার ধারন করতে হবে ৷ নয়তো বা মানুষের চক্ষু ইন্দ্রিয়তে ধরা যাবেনা ৷ মানুষের দর্শন ইন্দ্রিয় কিভাবে কাজ করে ও এর সীমাবদ্ধতা কত টুকু ? কোন বস্তুর উপরে আলো ফেললে সেই বস্তুটি আলোকিত হয় ৷ তখন আমরা সে বস্তুটি কে দেখতে পাই ৷ তার মানে হলো আলো দেখা যায়না কিন্তু আলোকিত বস্তু দেখা যায় ৷ বস্তুর উপরে আলো ফেললে তা প্রতিফলিত হয়ে আমাদের চোখের অক্ষি গোলক তা ধারণ করে এবং তা প্রসেস করে মস্তিষ্কে সিগন্যাল পাঠায় যার ফলে বস্তুটির স্বরূপ দেখতে পাই ৷ একটি বস্তু দেখতে গেলেও অনেকগুলো প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় মস্তিষ্কে ৷ এরপর মস্তিষ্ক সেই বস্তুর চলমান ছবি তৈরি করে যা আমরা চোখ দিয়ে দেখি ৷ ভিডিও যে ভাবে দেখি ঠিক তেমনি আমাদের মস্তিষ্ক কাজ করে ৷ চারপাশে সব কিছুই এভাবেই ক্যাপচার করে ৷সুতরাং মানুষের দর্শন ইন্দ্রিয় য়ে প্রক্রিয়ায় কাজ করে তা হয়তো অন্য কোন পশু পাখিদের ক্ষেত্রে নাও হতে পারে ৷ আমার চোখ দিয়ে লাল রং দেখছি আবার কীটপতঙ্গ তার চোখ দিয়ে কি লাল দেখছে নাকি ? নাকি কালো দেখছে ৷ তার মানে হলো মানুষের দেখার সীমাবদ্ধতা আছে ৷ সৃষ্টিজগতে অনেক পদার্থ আছে যা মানুধের চোখের ইন্দ্রয়তে ধরা পরেনা ৷ নাস্তিকদের মতামত আমি যা দেখিনা তা বিশ্বাস করিনা ৷ আল্লাহ নিজেকে কোন পদার্থের রূপ নিয়ে মানুষের সামনে উপস্থিত হবে ? যাতে মানুষ বিশ্বাস করে আল্লাহ আছেন ৷ যদি বিদ্যুৎ এর মতো উপস্থিত হয় তবে মানুষ বলবে তুমি কিভাবে সৃষ্টিকর্তা হও ? বাতাসের রুপ ধরলে মানুষ বলবে তুমি তো বাতাস ৷ তোমাকে সৃষ্টিকর্তা বলার কোন মানেই হয়না ৷ এমন কোন পদার্থ আছে যার আকার ধারন করে আল্লাহ মানুষের সামনে দেখা দিবে ৷ মানুষের চক্ষু ইন্দ্রিয়ের ক্ষমতা কতটুকু বাড়াতে হবে আল্লাহকে দেখার জন্য ? আল্লাহ কোন পদার্থের রুপ ধারণ করলে সেটা আল্লাহর জন্য অবমাননা ছাড়া কিছুইনা ৷ মানুষকে আল্লাহ এ ভাবেই সৃষ্টি করেছেন আর কল্পনা করার জন্য দিয়েছেন চিন্তাশক্তি ৷ মানুষ যতো চিন্তা করবে সৃষ্টি জগৎ নিয়ে ততো মস্তিষ্কের উন্নতি হবে ৷ আল্লাহ এমন একটি কৌশল করে রেখেছেন যেটা মানুষের কল্পনার উপরে প্রতিষ্ঠিত ৷ আল্লাহ নিজেই বলেছেন আমাকে নিয়ে গবেষণা করার আগে আমার সৃষ্টি জগত নিয়ে ভাবো ৷ সৃষ্টিজগত এতো বিশাল যে মানুষের মস্তিষ্ক তা ধারণ করে শেষ করতে পারছেনা ৷ কোন বস্তু যদি আলোর গতিবেগে চলতে শুরু করে তাহলে সেই বস্তুর জন্য সময় থেমে যায় ৷ আল্লাহ আলোর গতিবেগের চেয়ে দ্রুতো গতির অধিকারি ৷ যার ফলে তার কাছে সময়ের কোন অস্তিত্বই নেই ৷ মানুষের মস্তিষ্কের যে সময়ের অনুভূতি তা সৃষ্টি জগতের অন্য কোন স্থানের সময়ের সাথে মিলবেনা ৷ একটি মাছির মস্তিষ্কে সময়ের অনুভূতি প্রসেস হতে বেশি সময় লাগেনা ৷ সে চারপাশের সব কিছুই স্লো মোশনে দেখে ৷ তাই কোন মানুষের হাত যখন তার উপরে আসতে দেখে তখন সে স্লো মোশনে দেখে ৷ ফলে সে খুব তাড়াতাড়ি উড়াল দিতে পারে ৷ আল্লাহর কাছে সময়ের মান শূণ্য ৷ পৃথিবীতে অনেক সুত্র আছে যেখানে আল্লাহর অস্তিত্ব প্রমাণ করা যায় ৷ আল্লাহ সে সব সূত্র প্রকৃতিতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রেখেছেন যাতে করে জ্ঞানীরা তা অন্বেষণ করে ৷ আর নাস্তিকেরা কয়েকটা ধর্মগ্রন্থ পড়ে বির্তক করে সময় কাটিয়ে দেয় ৷ বিতর্ক করাই নাস্তিকদের প্রধান মূলধন হয়ে ওঠে ৷

    • @Kazol kobi
      যে আল্লাহ সব সব কিছু করেছে এবং করতে পারে সে একটা চেহারা নিয়ে মানুষের সামনে দাড়িতে পারে না | সে খালি ১৪০০ বছর আগে এক মরু-মূর্খের কানে কানে কিছু বলে একটা বই লেখাতে পারে, সারাদিন সারাজীবন মানুষকে আল্লাহ আল্লাহ বলে তেল মারতে বলতে পারে | হাস্যকর |

Leave a Comment