সূরা মমতাময়ী মা
You claim that the evidentiary miracle is present and available, namely, the Koran. You say: “Whoever denies it, let him produce a similar one.” Indeed, we shall produce a thousand similar, from the works of rhetoricians, eloquent speakers and valiant poets, which are more appropriately phrased and state the issues more succinctly. They convey the meaning better and their rhymed prose is in better meter. … By God what you say astonishes us! You are talking about a work which recounts ancient myths, and which at the same time is full of contradictions and does not contain any useful information or explanation.
Then you say: “Produce something like it”?!
(০১)
শুরু করছি পরমকরুণাময়ী সেই মায়ের নামে, যিনি গর্ভে ধারণ করেছেন।
(০১: ০১)
আমাদের পরম করুণাময়ী মা।
(০১: ০২)
যিনি শিক্ষা দিয়েছেন প্রিয় বাঙলা বর্ণমালা,
(০১: ০৩)
জন্ম দিয়েছেন মানুষকে,
(০১: ০৪)
তাকে শিখিয়েছেন পথচলা।
(০১: ০৫)
নাড়ির গতি তার হিসাবমত চলে।
(০১: ০৬)
এবং সন্তানের মস্তক যার প্রতি সেজদারত থাকে সর্বদা।
(০১: ০৭)
তিনি নিজ গর্ভকে করেছেন জান্নাতের মত এবং প্রেরণ করেছেন খাদ্য।
(০১: ০৮)
যাতে তোমরা মাতৃজঠরে মৃত্যুবরণ না করো।
(০১: ০৯)
বলেছেন তোমরা ন্যায়ের পথে চলো এবং মানুষের ক্ষতি করো না-ইহাই মানবধর্ম।
(০১: ১০)
তিনি ধরিত্রীর বুকে হয়ে উঠেছেন ধরিত্রী।
(০১: ১১)
খাইয়েছেন নিজে ক্ষুধার্ত থেকে, পিপাসার্ত থেকে।
(০১: ১২)
রক্ষা করেছেন সমস্ত ঈশ্বর এবং সমস্ত অপদেবতার হাত থেকে।
(০১: ১৩)
অতএব, তোমরা তোমাদের মমতাময়ী মায়ের কোন অনুগ্রহকে অস্বীকার করবে?
(০১: ১৪)
তিনি মানুষকে সৃষ্টি করেছেন নিজের রক্তমাংশের শরীরের অংশ থেকে।
(০১: ১৫)
দশ মাস অক্সিজেন দিয়েছেন নিজের ফুসফুস থেকে-খাদ্য দিয়েছেন নিজে অভুক্ত থেকে।
(০১: ১৬)
অতএব, তোমরা তোমাদের মমতাময়ী মায়ের কোন কোন অনুগ্রহ অস্বীকার করবে?
(০১: ১৭)
তিনি পৃথিবীর বুকে অনাদীকালের নির্যাতিত, নিপীড়িত-পুরুষশাসিত সমাজ দ্বারা।
(০১: ১৮)
অতএব, তোমরা সেই মমতাময়ী মায়ের কোন অবদানকে অস্বীকার করবে?
(০১: ১৯)
তিনি ভালবাসার উষ্ণ ঝর্নাধারা প্রবাহিত করেছেন।
(০১: ২০)
বুকের দুধ দ্বারা পুষ্টি যুগিয়েছেন, যার ঋণ শোধ করা যায় না।
(০১: ২১)
অতএব, তোমরা তোমাদের মমতাময়ী মায়ের কোন অবদানকে অস্বীকার করবে?
(০১: ২২)
উভয় স্তন থেকে উৎপন্ন হওয়া দুধের প্রবাহ, যা গঠন করে মস্তিষ্ক, হাত পা এবং শরীর।
(০১: ২৩)
অতএব, তোমরা তোমাদের মমতাময়ী মায়ের কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে?
(০১: ২৪)
অতএব তুমি বল, মমতাময়ী মা’ই সর্বশ্রেষ্ঠ ঈশ্বর।
(০১: ২৫)
পরম করুণাময়ী, দেবী তিনি, স্রষ্টা সমগ্র মানবজাতির।
(০১: ২৬)
আর তোমরা তোমাদের মমতাময়ী মায়ের কোন অবদানকে অস্বীকার করবে?
(০১: ২৭)
এবং আরাধনা কর তোমাদের নিজ নিজ মাতৃকুলের
(০১: ২৮)
নিশ্চয়ই সেই আরাধনাই শ্রেষ্ট আরাধনা
(০১: ২৯)
এবং তোমরা ন্যায়ের পথে চল, সত্যের পথে চল।
(০১: ৩০)
নিশ্চয়ই তাতেই মানবজাতির মঙ্গল
(০১: ৩১)
আর ভালবাসো মানুষকে, ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গ নির্বিশেষে।
(০১: ৩২)
তিনি যেমন ভালবেসেছেন তোমাকে।
(০১: ৩৩)
যে ভালবাসা ভয় বা লোভের মাধ্যমে অর্জিত নয়।
(০১: ৩৪)
অতএব, তোমরা সেই মমতাময়ী মায়ের কোন অবদানকে অস্বীকার করবে?
(০১: ৩৫)
অতএব, তোমরা তোমাদের মমতাময়ী মায়ের কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে?
Leave a Comment